*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

ল্যাপটপের কি–বোর্ড যখন কাজ করে না

ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের বড় সমস্যা হঠাৎ কি-বোর্ড কাজ না করা। যন্ত্রাংশ বা সফটওয়্যারের কারণে কি-বোর্ড কাজ করতে চায় না কখনো কখনো। কিন্তু কি-বোর্ডে কখনো বেশি চাপ পড়লে বা অসাবধানতায় এর ওপর তরল পদার্থ পড়লে কি-গুলো শর্ট হয়ে যায়। তবে যন্ত্রাংশের বড় ধরনের সমস্যা না হলে কিছু পদক্ষেপ নিলে ল্যাপটপের কি-বোর্ডকে আবার কার্যকর করা যায়।

যা করবেন
ডিভাইস সফটওয়্যার চেক: স্টার্ট মেন্যুতে devmgmt.msc লিখুন। ডিভাইস ম্যানেজার এলে তাতে ক্লিক করে খুলুন। অনেক সময় হার্ডওয়্যারগত সমস্যায় কি-বোর্ড ড্রাইভ এখানে লুকিয়ে থাকে। তাই ডিভাইস ম্যানেজারের View মেন্যুতে ক্লিক করে Show hidden devices-এ ক্লিক করুন। এবার এই তালিকার Keyboards-এ ডবল ক্লিক করলে আপনার ল্যাপটপের ডিভাইসের নাম দেখতে পাবেন। এখানে হলুদ ত্রিভুজের মধ্যে বিস্ময়বোধক চিহ্ন দেখা গেলে ল্যাপটপ নির্মাতার ওয়েবসাইটে গিয়ে ল্যাপটপের মডেল দিয়ে ড্রাইভার খুঁজে নিয়ে তার সর্বশেষ সংস্করণ নামিয়ে ব্যবহার করলে কি-বোর্ড সচল হয়ে যাবে। না হলে কি-বোর্ড ড্রাইভারে ডান ক্লিক করে Uninstall-এ ক্লিক করুন। আনইনস্টল শেষে Action মেন্যুতে ক্লিক করলে Scan for hardware changes-এ ক্লিক করুন। এবার কম্পিউটার আবার চালু (রি-স্টার্ট) করুন তাহলে কি-বোর্ড পুনরায় ইনস্টল হয়ে আবার কাজের উপযোগী হবে।
বায়োস সেটিংস: কম্পিউটার রি-স্টার্ট করে কি-বোডের্র Esc চেপে ধরে থাকুন। যদি স্টার্ট-আপ মেন্যু না আসে তাহলে বুঝতে হবে কি-বোডের্র হার্ডওয়্যার সমস্যা। সে জন্য এক্সটার্নাল কি-বোর্ড লাগিয়ে নিয়ে আবার Esc key চেপে ধরে রাখুন স্টার্ট-আপ মেন্যুর পর্দা আসা পর্যন্ত। এইচপির ল্যাপটপের জন্য স্টার্ট-আপ মেন্যু এলে F10 key চেপে বায়োসে (অন্য ব্র্যান্ড ব্যবহারকারীরা তাদের ল্যাপটপের বায়োস কি চেপে) ঢুকুন। এবার F5 চাপলে load the default settings করুন। F10 কি চাপলে সেটিংস সেভ হয়ে কম্পিউটার পুনরায় চালু করলে অনেক সময় কি-বোর্ড ঠিক হয়ে যায়। এ ছাড়াও সফটওয়্যারগত সমস্যায় কি-বোর্ড কাজ না করলে উইন্ডোজের সিস্টেম রিস্টোর করে দেখতে পারেন। অনেক সময় তৃতীয় পক্ষের কিছু সফটওয়্যারের জন্য কি-বোর্ড কাজ করে না। তাই জেনে-বুঝে সফটওয়্যার ইনস্টল করুন প্রয়োজনে ভালো মানের অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটার স্ক্যান করে নিন। আবার কি-বোর্ডের ভেতর ময়লা জমে গেলে কি আর কাজ করে না। তাই ল্যাপটপ বন্ধ অবস্থায় কি-গুলোকে ভালো করে পরিষ্কার করে নিয়ে দেখতে পারেন। প্রয়োজনে উইন্ডোজের অন-স্ক্রিন কি-বোর্ড ব্যবহার করতে পারেন।-
Read More »

কম্পিউটার বন্ধ হতে সময় লাগছে?


..কাজ শেষে যখন কম্পিউটারটি বন্ধ করতে শাটডাউনে ক্লিক করছেন, তখন হয়তো সেটি বন্ধ হতে বেশি সময় নিচ্ছে। এরকমটা হতে পারে মাঝেমধ্যে। উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমে এমন সমস্যা হলে সমাধানও রয়েছে।

কেন হয়?সাধারণত কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার সময় অনেক অপারেটিং সিস্টেম ও অন্যান্য সফটওয়্যারের অনেক কাজও (প্রসেস) বন্ধ হয়। যদি শাটডাউনের সময় Shutting down বার্তা পর্দায় অনেকক্ষণ ধরে দেখা যায় তবে বুঝবেন এটি সিস্টেমের প্রসেসিং সমস্যা। কিংবা programs need to close বার্তা দেখিয়ে তালিকার কিছু প্রোগ্রাম বন্ধ করতে বলবে। যদি সেগুলো বন্ধ করতে গিয়ে আর কাজ না করে তবে বুঝতে হবে এটি সফটওয়্যারের সমস্যা। আবার উইন্ডোজ আপডেট নিয়ে সেটি সম্পন্ন হওয়ার জন্যও সময় নেয়। আবার র‍্যামে পেইজ ফাইল তৈরি হলেও এমন হতে পারে। সমস্যা চিহ্নিত হলে সমাধান দ্রুত করা যায়। এ জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
প্রসেস বন্ধ করতেযদি Shutting down বার্তা দেখিয়ে বেশি সময় নেয়, তবে উইন্ডোজ রেজিস্ট্রির HKEY/OCAL/MACHINE থেকে SOFTWARE থেকে Microsoft যান। Windows থেকে CurrentVersion এর Policies থেকে System-এ গেলে VerboseStatus নামের এন্ট্রি দেখতে পাবেন তাতে ক্লিক করে এর Value Data তে 1 লিখে দিন। VerboseStatus নামের এন্ট্রি না পেলে এই নামে নতুন একটি এন্ট্রি খুলে তার মান 1 লিখে দিতে হবে।
সফটওয়্যারের সমস্যা
কম্পিউটার বন্ধের সময় programs need to close বার্তা দেখিয়ে তালিকার অনেক প্রোগ্রাম বন্ধ করতে বলা হয়। অনেক সময় Force shutdown-এ ক্লিক করার পরও তা বন্ধ হতে চায় না। এ জন্য উইন্ডোজ ৭-এর স্টার্ট মেন্যুর সাচের্র ঘরে msconfig লিখুন। msconfig. exe তে ক্লিক করলে সিস্টেম কনফিগারেশন খুলে যাবে। এখানকার General ট্যাবের Selective startup থেকে Load Startup এর টিক চিহ্ন তুলে দিন। এবার Services ট্যাবের নিচে Hide all Microsoft Services-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Disable All-এ ক্লিক করুন। OK-করলে উইন্ডোজ কনফিগারেশন পরিবর্তনের জন্য কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে হবে। কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে সমস্যার সমাধান হবে। অনেক সময় কিছু প্রয়োজনীয় মাইক্রোসফট সার্ভিসও বন্ধ হতে পারে। ফলে উইন্ডোজের কিছু সেটিংসের পরিবর্তন হয়। না ঘাবড়ে msconfig-এ আবার গিয়ে Services ট্যাবের যে সেবাটি দরকার তাতে টিক দিয়ে ওকে করলেই সমস্যা দূর হবে।
উইন্ডোজ আপডেট বন্ধ
 Control Panel থেকে All Control Panel Items-এ গিয়ে Windows Update-এ যান। বাঁয়ের Change settings-এ ক্লিক করুন। Important updates এ ক্লিক করে Never check for updates (not recommended) নির্বাচন করে ওকে করলেই বন্ধ হবে।
Read More »

কম্পিউটার চলছে কিন্তু পর্দায় আলো নেই?

অনেক সময় কম্পিউটারের পাওয়ার বোতাম চাপলে কম্পিউটার চালু হয় বটে, তবে মনিটরে কিছু দেখায় না। কেন এই ধরনের সমস্যা হয় এবং কীভাবে এর সমাধান পাওয়া যাবে, তা এখানে জানানোর চেষ্টা করা হলো।

র‍্যামে সমস্যা
র‍্যামের কারণে সাধারণত এমন সমস্যা হয়ে থাকে। র‍্যাম খুলে পরিষ্কার করে, আবার মাদারবোর্ডের স্লটে ভালো করে বসাতে হবে। তাহলে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে।

কেব্‌লে সমস্যা
মনিটরে বিদ্যুৎ-সংযোগের কারণে এ সমস্যা হতে পারে। তাই বিদ্যুতের সংযোগব্যবস্থা পাল্টে দেখতে পারেন। অন্যদিকে মনিটরের ভিজিএ কেব্‌ল পরীক্ষা করুন। অনেক সময় কেব্‌ল সঠিকভাবে লাগানো না থাকলে এই সমস্যা হতে পারে।

গ্রাফিকস কার্ডে সমস্যা
গ্রাফিকস কার্ডের সমস্যা হতে পারে, তাই এক্সটার্নাল একটি গ্রাফিকস কার্ড লাগিয়ে পরীক্ষা করে দেখুন।

রেজুলেশন ঠিক করে দিন
রেজুলেশনের জন্যও অনেক সময় মনিটর কালো দেখায়। তাই মনিটর আর পিসির গ্রাফিকস কার্ডের রেজুলেশন কম্প্যাটিবিলিটি পরীক্ষা করতে পারেন। সরাসরি কম্পিউটারের বায়োসে গিয়ে গ্রাফিকস বা ভিজিএ কার্ডের অপশন পরিবর্তন করতে পারেন।
Read More »

নতুন কম্পিউটার যেভাবে সাজাবেন

নতুন একটি কম্পিউটার সদ্য কেনা কোনো গাড়ির মতো নয় যে চাবি ঘোরানো মাত্রই সেটা চলতে শুরু করবে। বরং প্রাথমিক পর্যায়ের কয়েকটা কাজ ধাপে ধাপে করে ফেললে এই নতুন কম্পিউটার চলবে নিজের প্রয়োজনমতো।

অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদ
যে কাজটা প্রথমেই সারতে হবে সেটা হলো উইন্ডোজ আপডেট বা কম্পিউটার সিস্টেম হালনাগাদ। ইন্টারনেটে যুক্ত হয়ে যতক্ষণ পর্যন্ত না পুরোপুরি নিজের কম্পিউটারটি সর্বশেষ হালনাগাদে উন্নীত করবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি একরকম অনিরাপদই থাকবেন। এতে হয়তো সময় লাগতে পারে কিন্তু ধৈর্য ধরে কাজটা শেষ করলে এর সুফল অনলাইন, অফলাইন—দুই ধরনের পরিবেশেই পাবেন। উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে Settings>Update and security>Check for Updates আর উইন্ডোজ ৭ বা ৮ অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে উইন্ডোজের কন্ট্রোল প্যানেল খুলে System and Security>Windows Update>Check for Updates ক্লিক করুন। এভাবে উইন্ডোজ সিস্টেম তার প্রয়োজনীয় হালনাগাদ খুঁজে নেবে, ইনস্টল করবে, নিজে থেকে কম্পিউটার বন্ধ বা রিস্টার্ট নেবে এবং এ ধাপগুলো অনেকবার পুনরাবৃত্তি হতে পারে।
পছন্দের ব্রাউজার ইনস্টল
অনলাইন অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ করতে নিজের প্রিয় ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার বা ব্রাউজার ইনস্টল করা ছাড়া বিকল্প নেই। উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমের নতুন এজ ব্রাউজারটি যদিও খুব শক্তিশালী এবং দ্রুতগতিসম্পন্ন, ভালো না লাগলে জনপ্রিয় গুগল ক্রোম, ফায়ারফক্স বা অপেরা ব্রাউজার ইনস্টল করে নিন। এসব ব্রাউজারে অতিরিক্ত অনেক সুবিধা এবং ছোট ছোট প্রোগ্রাম, এক্সটেনশন বা অ্যাড-অন ব্যবহার করা যায়।
উইন্ডোজের নিজস্ব নিরাপত্তা
উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমে এখন আগে থেকেই উইন্ডোজ ডিফেন্ডার নামে বেশ কাজের এক নিরাপত্তাব্যবস্থা যুক্ত রয়েছে। উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমে অবশ্য সেটা মাইক্রোসফট সিকিউরিটি এসেনশিয়ালস নামে আছে, যা ইন্টারনেট থেকে আগে নামিয়ে ইনস্টল করে নিতে হবে। উভয় সফটওয়্যারেই ভাইরাস ডেটাবেইস সর্বশেষ হালনাগাদ করে নিতে হবে। যথেষ্ট শক্তিশালী হওয়ায় সাধারণ ব্যবহারের জন্য তৃতীয় পক্ষের অ্যান্টিভাইরাস বা ইন্টারনেট সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহারের প্রয়োজন নেই।
অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার মোছা
নতুন কম্পিউটারের সঙ্গে প্রায়ই এমন অনেক সফটওয়্যার জুড়ে দেওয়া থাকে, যেগুলো নিজের কাজের জন্য একেবারেই প্রয়োজন নেই। এর মধ্যে বেশ কিছু সফটওয়্যার থাকে প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের বা বেশ অনেক আগের সংস্করণের, যার তেমন কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। এসব সফটওয়্যার বেছে বেছে কন্ট্রোল প্যানেল থেকে আনইনস্টল করে দিন। আর উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম হলে সম্পূর্ণ নতুন করে রিসেট করে নিতে পারেন https://goo.gl/G1Fyjj ওয়েবসাইট থেকে। এই টুলের মাধ্যমে সব অদরকারি অ্যাপ আপনাআপনি আনইনস্টল করে নেওয়া যাবে।
চালক সফটওয়্যার হালনাগাদ
নতুন কম্পিউটার হলে বা কম্পিউটারে নতুন করে কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল এবং নতুন যন্ত্রাংশ যুক্ত করলে এর চালক সফটওয়্যার বা ড্রাইভার ফাইলগুলো ইনস্টল করে নিতে হয়। আর এসব ড্রাইভার ফাইলের সর্বশেষ হালনাগাদ নামিয়ে বা ইনস্টল করে নিলে সেগুলোর কার্যকারিতা অনেক বেড়ে যায়, পাওয়া যায় বাড়তি সুবিধা। উইন্ডোজ ৭, ৮ বা ১০ অপারেটিং সিস্টেমে কি-বোর্ডের উইন্ডোজ কি চেপে লিখুন Device Manager এবং Enter বোতাম চাপুন। এবার তালিকায় থাকা কোনো যন্ত্রাংশের নামের পাশে হলুদ আশ্চর্যবোধক চিহ্ন থাকলে সেটিতে ডান ক্লিক করে Update Driver Software... অপশনে ক্লিক করে ইন্টারনেটে স্বয়ংস্ক্রিয়ভাবে হালনাগাদ করে নিন অথবা ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিজে থেকে ইনস্টল করে নিন।
এ ছাড়া নিজের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলোর সর্বশেষ সংস্করণ তাঁদের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিলেই ভালো হয়। বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায় এমন সফটওয়্যারগুলো গুচ্ছ আকারে একেবারে ইনস্টল করতে হলে www.ninite.com গিয়ে করা যাবে। এভাবে সময় বেঁচে যাবে অনেকটাই। এ ছাড়া নিজস্ব টাইমজোন বা সময় ও তারিখ ঠিক করে নিতে হবে। ডেস্কটপে সাধারণ আইকনগুলো না থাকলে কিবোর্ডের উইন্ডোজ কি চেপে common icons লিখে এন্টার চেপে সেগুলো ফিরিয়ে আনা যাবে।
Read More »

মাউস দিয়েই একাধিক ফাইল নির্বাচন

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে বিভিন্ন ফাইল থেকে একাধিক নির্দিষ্ট ফাইল নির্বাচন করতে চাইলে কি-বোর্ডের CTRL কি চেপে ধরে এবং পরে পছন্দের ফাইলের ওপর ক্লিক করতে হয়। কিন্তু উইন্ডোজ ৭ এবং তারপরের বাকি সব অপারেটিং সিস্টেম থেকে CTRL কি ছাড়াই মাউস দিয়েই একাধিক ফাইল সিলেক্ট করতে পারবেন।
যা করবেন: কাজটি সহজে করতে চাইলে Computer এ গিয়ে Organize থেকে Folder Option-এ ক্লিক করুন। অর্গানাইজার খুলে গেলে View ট্যাব থেকে Use check boxes to select items-এ টিক চিহ্ন দিন। তাহলে প্রতিটি ফাইলের পাশে আলাদা চেক বক্স দেখা যাবে। এবার যে যে ফাইল দরকার তার বাম পাশে টিক চিহ্ন দিলেই ওই ফাইল নির্বাচন সম্পন্ন হবে এবং প্রয়োজনে সেটিকে কপি বা সরানোও যাবে।
Read More »

ল্যাপটপের জন্য জরুরি

পাওয়ার এফিসিয়েন্সি রিপোর্ট বের করা
আপনার ল্যাপটপ কম্পিউটারে প্রতিদিন কতটুকু শক্তি খরচ হচ্ছে এবং ব্যাটারির যেকোনো ত্রুটি সহজেই বের করে নেওয়া যায়। ব্যাটারির সঠিক ব্যবহারের জন্য তাই পাওয়ার এফিসিয়েন্সি রিপোর্ট জানা জরুরি। স্টার্ট মেনুতে cmd লিখে তাতে ডান বোতাম চেপে Run As Administrator নির্বাচন করে পরের ডায়ালগ বক্সে ইয়েস চেপে কমান্ড প্রম্পট খুলে নিন। এখানে powercfg-energy লিখে এন্টার বোতাম চাপুন। কিছু সময়ের জন্য উইন্ডোজের সম্পূর্ণ সিস্টেম স্ক্যান হবে। স্ক্যান শেষ হলে রিপোর্ট তৈরি হয়ে যাবে। এখন C:Windowsystem32energy-report.html ডিরেক্টরিতে গেলে জানতে পারবেন, ল্যাপটপের ব্যাটারির অবস্থা কী তা। যেকোনো সমস্যা চিহ্নিত করে তার সমাধানও করা যাবে।

পছন্দসই পর্দার কালার নির্বাচন
ল্যাপটপের পর্দার রং অনেকাংশে নির্ভর করে মনিটর, গ্রাফিকস কার্ড সেটিংস, লাইট কম-বেশি হওয়ার ওপর। অনেকেই উইন্ডোজের নির্ধারিত রঙের প্রোফাইল চালায়। কিন্তু ল্যাপটপের পর্দার জন্য পছন্দসই রং এবং ঝকঝকে ফন্ট সহজেই নির্ধারণ করে দেওয়া যায়। এ জন্য উইন্ডোজ ৭-এর স্টার্ট মেনুতে DCCW লিখে এন্টার চাপলে Display Color Calibration উইন্ডো চালু হবে। এখানে পর্যায়ক্রমে নেক্সট বোতাম চেপে পছন্দসই রং এবং আলাদা ইফেক্ট নির্বাচন করে দিন। কালার ক্যালিব্রেশানের কাজ শেষ হলে ট্রু-টাইপ ফন্ট উইন্ডো চালু হবে। এখানে একইভাবে যে ফন্টটি দেখতে ভালো লাগবে সেটিতে ক্লিক করে বাকি কাজ সম্পাদন করলে ঝকঝকে ফন্ট দেখা যাবে। 
Read More »

Badiuzzaman ( Rubel )