*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

গুগলের এমন সব ব্যবহার যা জানলে আপনার দিন দারুণ কাটবে

১) আপনার স্ক্রিন কাত্‍ হয়ে যাবে-
হ্যাঁ, গুগল সার্চে গিয়ে লিখুন 'tilt'। দেখবেন আপনার স্ক্রিন কেমন যেন কাত্‍ হয়ে গেছে। (দেখুন এখানে)
২) গুগল ইমেজে 'Atari Breakout' লিখলে দারুণ একটা গেম খেলা যাবে।
গুগলে নানা কাজ করে ক্লান্ত। নিন একটু গেম খেলে নিন। গুগল ইমেজে লিখুন 'Atari Breakout'।
Read More »

ব্লগস্পট ব্লগে ৩ কলামের Footer Widgets যুক্ত করুন

যত ধরনের প্রফেশনাল ব্লগ আছে প্রায় সবাই ব্লগের Footer সেকশনে ৩/৪ কলামের Widgets ব্যবহার করে থাকেন। এর ফলে ব্লগের Footer সেকশনটি বড় হওয়ার পাশাপাশি অনেকগুলি Widgets একসাথে ব্যবহার করা সম্ভব হয়। আগেকার ব্লগে সাধারণত ছোট আকারের Footer ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে সবাই ব্লগে বড় Footer ব্যবহার করতে চায়। বড় Footer ব্যবহার করার ফলে আপনি ইচ্ছে করলে আপনার ব্লগার প্রোফাইল, জনপ্রিয় পোষ্ট, সম্প্রতি পোষ্ট ইত্যাদি ধরনের Widgets ব্যবহার করতে পারবেন। এটি আপনার ব্লগের সুন্দর্যও বৃদ্ধি করবে। নিচে আমাদের ব্লগের Footer সেকশনের একটি ছবি দেখুন-
ব্লগস্পট ব্লগে ৩ কলামের Footer Widgets যুক্ত করুন

Read More »

কিভাবে ব্লগে Facebook Page Plugin Widget যুক্ত করতে হয়

আমরা প্রায় সব ধরনের ব্লগেই দেখে থাকি যে, Facebook Like Box নামের একটি Widget যুক্ত করা রয়েছে। সম্প্রতি Facebook কর্তৃপক্ষ সবার ডেভেলপার Inbox-এ একটি ম্যাসেজ দিচ্ছে যে, এই Facebook Like Box টি ২৩ জুন ২০১৫ এর পরে কাজ করবে না। ফেইসবুক বলছে এই Like Box টি Page Plugin-এ আপডেট করে নেওয়ার জন্য। এ Facebook Plugin Widget টি আগের Facebook Like Box এর চাইতে দেখতে আকর্ষণীয় এবং খুবই দ্রুত লোড নেয়। এটিতে একসাথে Like Button এবং Share Button উভয়ই যুক্ত করা হয়েছে। আজকে আপনাদের দেখাবো কিভাবে এই আপডেট Facebook Page Plugin টি যুক্ত করবেন। নিচের ছবিতে এর ডেমো দেখতে পাচ্ছেন অথবা আমার ব্লগের সাইডবার থেকে লাইভ ডেমো দেখে নিতে পারেন।
Facebook Page Plugin

Read More »

ব্লগ পোষ্টের নিচে যুক্ত করুন Social Media Sharing Buttons

গত পোষ্টে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম কিভাবে ব্লগারে Floating Social Media Sharing Buttons যুক্ত করবেন। অবশ্য এর আগেও আমরা ঠিক একই রকম একটি পোষ্ট শেয়ার করেছিলাম। আসলে সোসিয়াল মিডিয়া শেয়ার এর মাধ্যমে খুবই সহজে অনেক ভিজিটর পাওয়া যায়, এই জন্য সোসিয়াল মিডিয়া নিয়ে বার বার পোষ্ট করতে আমার খুবাই ভাল লাগে। আজকে যেটি আপনার সাথে শেয়ার করবো এটি খুবই সুন্দর এবং সর্বশেষ আপডেট কোড দিয়ে সাজানো। আমার মনে হয় এরকম কাষ্টমাইজ করার মত সোসিয়াল মিডিয়ার শেয়ার বাটন আর কোথায় পাবেন না। আর যদিও পেয়ে থাকেন সেটি হবে বেশ পুরনো। আমি যেটি শেয়ার করছি, সেটি সোসিয়াল মিডিয়াগুলির সর্বশেষ আপডেট ভার্সন থেকে নেওয়া।

Social Media Sharing Buttons

Read More »

ছাত্রদের জন্য Online হতে টাকা আয় করার ৬ টি সহজ টিপস

আরও অন্য দশজন স্কুল কিংবা কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের মত আপনিও আপনার মূলবান সময়টুকু ব্যয় করছেন ফেইসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন রকম সামাজিক যোগাযোগের সাইটে। মাঝে মাঝে আমার নিজের প্রতিও খুব দুঃখ হয় কেন আমি বিগত দুই বৎসর এ সকল সাইটে সময় ব্যয় করলাম। আমি নিজে প্রায় দুই বৎসর ফেইসবুক, টুইটার এবং বিভিন্ন অনলাইন গেম খেলে সময় পার করেছি। এখন আমি ভাবি কেন আমি এ সময় টুকু ঐ সমস্ত সামাজিক যোগাযোগের সাইটে ব্যয় না করে ব্লগিং করে কাটালাম না।
Online-Earn-Money

এ রকম আমার অনেক বন্ধু বান্ধব আছে যারা ঠিক
Read More »

ব্লগারের দুটি Unique Search Box Widgets

প্রত্যেকটি ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটেরই একটি Search Box থাকা আবশ্যক। Search Box ছাড়া কোন প্রকার ওয়েবসাইটই পূর্ণতা পাবে না। এই জন্য ব্লগার ডিফল্টভাবে তাদের নিজস্ব সার্চ বক্স যুক্ত করার অপশন রেখেছে, যাতে করে যে কেউ সহজে সার্চ বক্স যুক্ত করতে পারে। কিন্তু ব্লগার তাদের নিজস্ব ডিজাইনের যে সার্চ বক্সটি রেখেছে তাথে কোন প্রকার ডিজাইন করা নেই। এক কথায় বলা যায় এটি একটি Old Model এর সার্চ বক্স। আজকের এই পোষ্টে আলোচনা করবো কিভাবে ব্লগারে কাষ্টম সার্চ বক্স যুক্ত করা যায়। এই পোষ্টে দুটি Unique Search Box নিয়ে আলোচন করবো, যে দুটি সার্চ বক্স হবে ভিন্ন ডিজাইনের। এ দুটি ডিজাইনের সার্চ বক্স যে কোন ধরনের ব্লগে যুক্ত করতে পারবেন। তাছাড়া সার্চ বক্স গুলি যুক্ত করার জন্য আপনাকে কোন প্রকার কোডিং করার ঝামেলা পোহাতে হবে না। কোন প্রকার Modify ছাড়াই শুধুমাত্র কপি পেষ্ট করে সার্চ বক্স গুলি আপনার ব্লগারের ব্লগে যুক্ত করতে পারবেন।
Read More »

ব্লগ পোষ্টের নিচে যুক্ত করুন আকর্ষণীয় Related Posts Widget

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

প্রায় সব ধরনের ব্লগ/ওয়েবসাইটে আপনি হয়তো দেখে থাকেন যে, পোষ্টের নিচে কিছু Related Posts শো করে। বাংলা ব্লগে এটিকে লেখা হয় “এ সম্পর্কিত পোষ্ট”। এর ফলে আপনার ব্লগের ভিজিটররা পোষ্টের এ সম্পর্কিত পোষ্টগুলি সম্পর্কে ধারনা নিতে পারে বা পড়তে পারে। যার ফ্রলশ্রুতিতে দেখা যায় আপনার ব্লগের পেজ ভিউ অনেকগুনে বেড়ে যায়।
Blogger Related Posts
আমরা আজকে যে, Related Posts Widget টি শেয়ার করবো এটিতে একসাথে পোষ্টের হেডিং দেখানোর সাথে সাথে একটি ছবিও Thumbnail আকারে শো করবে। যার ফলে এটি আপনার ব্লগের সুন্দর্য আরও বৃদ্ধি করে তুলবে। এটি আপনার পোষ্টের Label অনুসারে পোষ্টগুলি শো করবে। যেমন ধরুন- যখন কোন ভিজিটর আপনার ব্লগের Movie লেভেলের কোন পোষ্ট ভিজিট করবে তখন এটি আপনার ব্লগের Movie সংক্রান্ত পোষ্টগুলি শো করবে। আবার যখন অন্য কোন লেভেলের পোষ্ট ভিজিট করবে তখন ঐ লেভেলের পোষ্টগুলি দেখাবে। এতে করে সহজে ভিজিটররা আপনার ব্লগের বিভিন্ন পোষ্ট সম্পর্কে ধারনা নিতে পারবে।

কিভাবে ব্লগে যুক্ত করবেনঃ
Read More »

ব্লগে যুক্ত করুন Search Box সহ একটি আকর্ষণীয় Menu Bar

যে কোন পার্সোনাল এবং ব্যক্তিগত ব্লগে কিংবা ওয়েবসাইটে একটি Menu Bar থাকা আবশ্যক। Menu Bar ছাড়া কিছুতেই কোন প্রকার ওয়েবসাইটেরই পরিপূর্ণতা পেতে পারে না। আপনি যদি ভিজিটরদের আপনার ব্লগ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা দিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার ব্লগে একটি Menu Bar যুক্ত করে রাখতে হবে। ভিজিটররা আপনার ওয়েবসাইটের Menu Bar দেখলেই বুঝতে পারবে আপনার সাইটে কি ধরনের কনটেন্ট আছে।
Blogger Stylist Menubar

আমি আজ যে Menu Bar টি শেয়ার করবো এটিতে ম্যানুবারের পাশাপাশি একটি সার্চ বক্সও দেয়া আছে।
Read More »

কিভাবে ব্লগ পোষ্টের Title-কে SEO উপযোগী করতে হয়?

SEO-Optimize-Tttle
এটাকে বলা হয় “ব্লগার/ব্লগপোষ্ট এর টাইটেল ‍সুওয়াইপ” করা। এই টাইটেল সুওয়াইপ করার মাধ্যমে আপনার ব্লগকে সার্চ ইঞ্জিন সবার শীর্ষে নিয়ে যাবে। যার ফলে আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর আসবে এবং আপনার পেজের র‌্যাংকিং বাড়তে থাকবে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার জন্য ব্লগের টাইটেল সবার আগে সার্চ ইঞ্জিনের উপযোগী করে নেওয়া উচিত। অন্যথায় সার্চ ইঞ্জিনগুলি বুঝতেই পারবে না যে, আপনি কি পোষ্ট করেছেন বা কি বুঝাতে চাচ্ছেন। ডিফল্ট ব্লগার টেমপ্লেটের পোষ্টগুলির টাইটেল সব সময় আগে থাকে। সেই জন্য সার্চ ইঞ্জিন পোষ্টের ভাষা সহজে বুঝতে পারে না। যার ফল শ্রুতিতে আপনার পেইজটি সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় না এসে পেছনে পড়ে যাবে।
Read More »

কিভাবে Blog এর Post গুলি দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে Index করতে হয়

আপনার ব্লগে খুব বেশী ট্রাফিক পাওয়ার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম যে বিষয়টি করতে হবে তা হচ্ছে Fresh, Unique এবং ভাল Quality এর কনটেন্ট লিখতে হবে। যদি এই Fresh, Unique এবং ভাল Quality এর কনটেন্ট লিখেন তাহলে Google Search Engine তাড়াতাড়ি আপনার ব্লগের পোষ্ট গুলি Index করে নেবে। আর আপনার পোষ্টের কনটেন্ট যদি হয় Useless তাহলে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্টের কনটেন্ট গুলি Index করবে না। আপনার ব্লগ পোষ্টের কনটেন্ট লিখার সময় যদি কনটেন্ট এর গুনগত মান এর প্রতি লক্ষ্য না রেখে পোষ্ট করেন, তাহলে এমনও হতে পারে গুগল আপনার পোষ্টটি ০৬ মাসের মধ্যেও Index করবে না। আর পোষ্ট Index না হওয়ার মানে হচ্ছে আপনার ব্লগের ভিজিটর কমে যাওয়া। তাই পোষ্ট Index হওয়ার জন্য প্রথম শর্ত হচ্ছে কোন প্রকার কপি করা কনটেন্ট ছাড়া ভাল মানের আর্টিকেল লিখা। এছাড়াও ব্লগ পোষ্ট-কে তাড়াতাড়ি Index করার জন্য নিম্নে আরও কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো, যে গুলি আপনার ব্লগ পোষ্টকে সার্চ ইঞ্জিনে তাড়াতাড়ি Index হতে সাহায্য করবে।
Read More »

কিভাবে ব্লগের Page Impressions এবং Traffic বৃদ্ধি করতে হয়

প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বাড়তে

গুগল AdSense Page Impression কিঃ Page Impression এর কথাটি বল্লেই প্রথমে গুগল AdSense Page Impression এর বিষয়টি চলে আসে। এই জন্য আমি গুগল AdSense Page Impression দিয়ে শুরু করলাম। মূলত Page Impression এর অর্থ হচ্ছে ভিজিটররা কত সময় আপনার ব্লগে অবস্থান করে এবং কতগুলি পোষ্ট/পেজ ভিজিট করে। আপনি যদি Google Adsense কিংবা অন্য কোন কোম্পানির বিজ্ঞাপন Use করে থাকেন তাহলে এই বিষয়টি আপনার জন্য খুবই জরুরী। কারণ আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর এবং Page View না থাকলে আপনি যে কোন ধরনের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করেও সফল হতে পারবেন না। এই জন্য ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর এবং Page View পাওয়ার জন্য আপনার ব্লগে ভাল মানের কনটেন্ট থাকতে হবে। আপনি যখন ব্লগে ইউনিক এবং ভাল মানের কনটেন্ট লিখবেন, তখন ব্লগ ভিজিট করার জন্য কাউকে বলতে হবে না। আপনার ব্লগের কনটেন্টই সার্চ ইঞ্জিন হতে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর এবং Page View নিয়ে আসবে।
Read More »

কিভাবে ব্লগ পোষ্টের Image Optimize করে ভিজিটর বাড়াবেন

সার্চ ইঞ্জিন যখন কোন ওয়েবসাইট Index করা শুরু করে, তখন তারা শুধুমাত্র ওয়েব কনটেন্টগুলি খুজে না। সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েব Crawlers গুলি, বিশেষ করে Google, Yahoo এবং Bing এর Crawlers গুলি ব্লগের কনটেন্ট দেখার পাশাপাশি ব্লগের কাঠামোগত দিক, এমনকি ব্লগের কোথায় কি আছে তাও যাচাই বাছাই করে দেখে, যাতে তারা আপনার সাইটের সকল কনটেন্ট পাঠকের কাছে উপস্থাপন করতে পারে। যেমন - Backlinks, Tags এমনকি ছবিও।
Image হচ্ছে ব্লগের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, বিশেষ করে পোষ্টের ক্ষেত্রে। ব্লগ পোষ্টে Image ব্যবহার করে যে কোন বিষয় সম্পর্কে পাঠকদের সু-স্পষ্ট ধারনা দেয়া যায়। এমন কিছু পোষ্ট থাকে যে গুলিতে Image ব্যবহার না করলে পাঠকদের ঐ পোষ্ট সম্পর্কে কোন ধারনাই দেয়া যাবে না। সার্চ ইঞ্জিনও আপনার ব্লগে সকল Image গুলিকে আলাদাভাবে সার্চ ইঞ্জিনে নিয়ে আসে।
Optimize-blogger-Images
সাধারণত আপনি দেখে থাকেন যে, Google Search এর সার্চ রেজাল্টে Image নামে একটি ট্যাব থাকে। ওখানে ক্লিক করে কাঙ্খিত বিষয়ের অনেক Image পাওয়া যায়। আপনি যদি ব্লগের Image সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলী করে লিখেন তাহলে ঐ Image থেকে অনেক ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরী হয়।

Read More »

Search Engine Optimization (SEO) Basic বাংলা Tutorial

সূচনাঃ Search Engine Optimization (SEO) হচ্ছে Google, Yahoo ও Bing সহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলিতে উচ্চতর পর্যায়ে অবস্থান পাওয়ার জন্য ওয়েবসাইট Optimizing এর একটি প্রক্রিয়া। বর্তমান সময়ে বেশীর ভাগ ওয়েব ডেভেলপার/ব্লগাররা Google সার্চ রেজাল্টের কিছু ভালমানের Algorithms এর জন্য Google সার্চ ইঞ্জিনকে টার্গেট করে থাকে। তবে বিভিন্ন Spam Activity এর জন্য গুগল এই Algorithms যে কোন সময় আপডেট বা পরিবর্তন করতে পারে। তাছাড়া বর্তমান সময়ে ভিজিটররা ওয়েব সার্চের ৮০% কাজ Google সার্চ ইঞ্জিন হতে সেরে নেয়। এই জন্য সবাই সবসময় Google Search Engine Optimize করে থাকে।
Blogger-Search-Engine-Optimization-Basic-Tutorial
Search Engine Optimization কিঃ অনলাইনের বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন হতে কোন একটি ব্লগ/ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্টের ভাল অবস্থানে অথবা প্রথম পাতায় নিয়ে আসার কৌশল বা প্রক্রিয়াকেই Search Engine Optimization বলা হয়।
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (সর্বশেষ পর্ব - ১০)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।
প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ৯)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।
প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ৮)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।

প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ৭)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।

প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
আজকের পর্বঃ ব্লগার Settings পরিচিতি Basic ও Posts and Comments
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ৬)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।

প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
আজকের পর্বঃ ব্লগার Template পরিচিতি এবং Customizations
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ৫)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।

প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
আজকের পর্বঃ ব্লগার Layout পরিচিতি এবং Widgets যুক্ত করা
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ৪)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।

প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
আজকের পর্বঃ ব্লগার Overview এবং Stats পরিচিতি
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ৩)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।

প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
আজকের পর্বঃ নতুন ব্লগ পোষ্ট করা এবং পোষ্ট পরিচিতি
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ২)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।

প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
আজকের পর্বঃ ব্লগার ড্যাশবোর্ড পরিচিতি
Read More »

Blogger দিয়ে পরিপূর্ণ ব্লগ তৈরী (ধারাবাহিক পর্ব - ১)

আপনারা হয়তো জানেন যে, কারও ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক কাজের জন্য ব্লগ তৈরী করার সবচেয়ে সহজ প্লাটফর্ম হচ্ছে Google এর Blogger. খুব সহজে এবং কোন প্রকার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জ্ঞান ছাড়াই ব্লগার দিয়ে সহজে ব্লগ তৈরী করা যায়। তাছাড়া এটি Google কোম্পানির হওয়াতে কোন প্রকার সংকোচ ছাড়াই ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবেন।

প্রায় এক মাস হয়েছে আমরা এই ব্লগটি চালু করেছি। আপাতত আমাদের অন্য স্টাফরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় আমি নিজে একাই ব্লগিং চালিয়ে যাচ্ছি। তাই সময়ের অভাবে সব ধরনের পোষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও এ পোষ্টটি ব্লগিং শুরুরদিকে করা উচিত ছিল কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এগুলি সহজ ব্যাপার। তাই শুরুতে এ গুলি বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে অনেকের অনুরোধে ব্লগ তৈরী নিয়ে পোষ্ট করতে বাধ্য হলাম। আমাদের এই পোষ্টটি ধারাবহিকভাবে চলবে। প্রত্যেকটি পোষ্ট করার পর নিচের টেবিলে লিংক করে দেয়া হবে।
আজকের পর্বঃ ব্লগার দিয়ে ব্লগ তৈরী/রেজিষ্ট্রেশন
Read More »

স্পিকার কেনার আগে জেনে নিন

স্পিকার কেনার আগে জানতে হবে আপনার কম্পিউটারে কোন ধরনের স্পিকার সমর্থন করে। সাধারণত, ২:১, ৪:১, ৫:১ বা ৭:১ হয়ে থাকে। স্মার্ট যন্ত্র থেকে তারহীন ব্লুটুথের মাধ্যমে স্পিকারে বাজাতে চাইলে ব্লুটুথ সুবিধা আছে এমন স্পিকার কিনতে হবে। অনেক স্পিকার আছে পেনড্রাইভ বা মেমরি কার্ড থেকে শব্দ বাজানো যায়, প্রয়োজন মনে করলে এই সুবিধাসহ স্পিকার কিনতে পারেন। শব্দ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা আছে কি না, সেটা অবশ্যই দেখে নেবেন।
স্পেসিফিকেশন দেখে নিন
কেনার সময় দেখবেন মোড়কের গায়ে স্পিকারের স্পেসিফিকেশন উল্লেখ করা আছে। ওয়াট, ফ্রিকোয়েন্সি, সিগন্যাল রেশিও, ইনপুট-আউটপুট ব্যবস্থা লেখা থাকে। এগুলোর অর্থ জানা থাকলে নিজেই ঠিক করতে পারবেন, কোন স্পিকারটি আপনার জন্য ভালো। ফ্রিকোয়েন্সি অনুপাতের হিসাবটা সাধারণত হার্টজে দেওয়া থাকে। সংখ্যাটা যত বেশি, স্পিকার তত বেশি শব্দ উৎপন্ন করতে পারে।
Read More »

ল্যাপটপ কেনার আগে

ল্যাপটপ, নোটবুক বা নেটবুক কম্পিউটার কেনার আগে কিছু বিষয় অবশ্যই জানা থাকা ভালো। এতে ল্যাপটপ কিনতে সুবিধা হবে।
সাধারণত সিনেমা দেখা, গান শোনা, ইন্টারনেট ব্যবহার করাসহ ছোটখাটো কাজের জন্য কম দামের ল্যাপটপ কেনাই যথেষ্ট। এ ক্ষেত্রে ১৫ ইঞ্চি পর্দার মনিটরসহ ল্যাপটপ কিনতে পারেন।
বেশির ভাগ সময় যদি বাইরে কাজ করেন, সে ক্ষেত্রে বেশি ব্যাটারির চার্জ বেশিক্ষণ থাকে এমন ল্যাপটপ কেনাই ভালো হবে। ল্যাপটপের এ তথ্যটি আগেই জেনে নিন।
প্রচলিত প্রায় সব ল্যাপটপের ব্যাটারি লিথিয়াম আয়নের হয়ে থাকে।এতে যত বেশি সেল (৪-১২) থাকবে, ব্যাটারি তত বেশি সময় চার্জ ধরে রাখতে পারবে। বাজারে থাকা ল্যাপটপগুলোর ব্যাটারির ব্যাকআপ সময় তিন থেকে আট ঘণ্টা হয়ে থাকে।
সাধারণত উচ্চ রেজ্যুলেশনের গেম খেলা, ভিডিও সম্পাদনা এবং গ্রাফিকসের কাজের জন্য উচ্চ গতির ল্যাপটপ কেনা জরুরি। এ জন্য প্রসেসরের ক্লক স্পিড ৩.০ গিগাহার্টজ বা এর বেশি হলে ভালো হয়। প্রসেসর কোন সিরিজের (কোর আইথ্রি, ফাইভ, সেভেন) তা জেনে নেওয়াও জরুরি। কেনার আগে অবশ্যই গ্রাফিকস সক্ষমতা কেমন দেখে নেবেন।
এ ছাড়া কেনার সময় ল্যাপটপটির হার্ডডিস্ক, র‌্যাম কতটুকু আছে তা দেখবেন। উচ্চ রেজ্যুলেশনের গেম খেলা, ভিডিও সম্পাদনা এবং গ্রাফিকসের কাজের জন্য কমপক্ষে ৪ গিগাবাইটের ডিডিআরথ্রি র‌্যাম হলে ভালো হবে। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, ল্যাপটপটিতে যে গ্রাফিকস মেমোরি থাকবে সেটা শেয়ারড না কি ডেডিকেটেড মেমোরি তা খেয়াল করবেন। 
Read More »

টাস্কবারে নিজের নাম

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে একটি টাস্কবার আছে, যা সাধারণত মনিটেরর নিচে স্টার্ট থেকে সময় পর্যন্ত আড়াআড়িভাবে দেখা যায়। এতে সাধারণত স্টার্ট মেনু, সময়, শব্দ, প্রিন্টার, অ্যান্ট্রি-ভাইরাসসহ বিভিন্ন প্রোগ্রাম ও কাজ মিনিমাইজ করে রাখা হয়। কিন্তু সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, এই টাস্কবারে সময়ের পাশে নিজের নাম যুক্ত করা যায় খুব সহজেই।
এ জন্য Control Panel-এ যেতে হবে, এখানে আছে Add Hardware, Date and Time, System, Regional and Language Option ইত্যাদি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করার কমান্ড।এবার Regional and Language Option-এ দুই ক্লিক করলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Regional Option-এর আওতাধীন Customize...লেখাতে ক্লিক করলে Customize Regional Option নামে ডায়ালগ বক্স আসবে।এবার Time কমান্ড অপশনে ক্লিক করুন। এর সাব অপশনগুলো দেখা যাবে (Time Symbol, Time Format, Time Seperator, AM Symbol, PM Symbol ইত্যাদি কমান্ড)। এবার AM Symbol ও PM Symbol-এর ঘরে AM ও PM মুছে নিজের নাম লিখুন। তবে AM ও PM লেখা রেখেও পাশে স্পেস দিয়ে নাম লিখতে পারবেন।
এখানে ১২টি অক্ষর বা কারেকটার লেখা যাবে।নাম লেখা শেষে Apply করে Ok করুন। আবার Regional and Language Option ডায়ালগ বক্স থেকে Apply করে Ok করুন। লক্ষ করুন, টাস্কবারের ডান পাশে যে সময় উল্লেখ আছে, তার পাশে আপনার নিজের নামটি যুক্ত হয়েছে। নাম বাদ দিতে হলে আগের নিয়ম অনুসরণ করে Time কমান্ড অপশন থেকে AM Symbol ও PM Symbol-এর ঘরে যে ডাউন অ্যারো আছে, তা থেকে AM ও PM নির্বাচন করে দিন।এরপর পরপর দুটি ডায়ালগ বক্স থেকে Apply ও Ok করে ফিরে এলেই নাম বাদ হয়ে যাবে এবং পূর্বাবস্থায় ফিরে যাবে।
Read More »

ড্রাইভার সফটওয়্যার সংরক্ষণ করুন

কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের সঙ্গে সংযুক্ত যন্ত্রাংশকে অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে পরিচিত করার জন্য যন্ত্রের নিজস্ব সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়। এগুলোকে ড্রাইভার সফটওয়্যার বলে। অনেক সময় ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটারের নির্ধারিত মডেলের ড্রাইভার সফটওয়্যার না থাকলে বা হারিয়ে গেলে পরবর্তী সময়ে অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদ করলে আবারও ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হয়। তাই ভালো হয় সঠিক উপায়ে এটিকে সংরক্ষণ করলে। ডাবল ড্রাইভার নামের ছোট্ট একটি সফটওয়্যার দিয়ে এ সমস্যার সম্পূর্ণ সমাধান করা যায়। এ ক্ষেত্রে কম্পিউটারে ইনস্টল থাকা ড্রাইভারগুলোকে সংরক্ষণ (ব্যাকআপ) করে প্রয়োজনে সেগুলোকে কাজে লাগানো যাবে। বিনা মূল্যে ব্যবহারোপযোগী সফটওয়্যারটি www.boozet.org/dd.htm—এই ঠিকানা থেকে (২.৬ মেগাবাইট) নামিয়ে নিন। এটি বহনযোগ্য, তাই আলাদাভাবে ইনস্টলের দরকার পড়ে না। এবার ফোল্ডারে ঢুকে dd.exe ফাইলে ডান ক্লিক করে Run as administrator চেপে সেটি খুলুন। এবার সফটওয়্যারগুলোকে সংরক্ষণ করতে Backup বোতাম চেপে Scan Current System-এ ক্লিক করুন। কিছু সময় অপেক্ষা করলে ইনস্টল থাকা যন্ত্রাংশের তালিকা দেখা যাবে। চাইলে Save বোতাম চেপে তালিকায় থাকা ড্রাইভারের নামগুলো টেক্সট ফাইল হিসেবে সংরক্ষণ করা যাবে। এতে করে যন্ত্রাংশের সফটওয়্যারের সংস্করণ, তৈরির সময় ও প্রস্তুতকারকের নাম জানা যাবে। তালিকায় অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে ইনস্টল থাকা ড্রাইভারগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্বাচন করা থাকবে। লক্ষণীয় যে, এখানে গুরুত্বপূর্ণ ও যেগুলো মাইক্রোসফটের সফটওয়্যার নয় (নন-মাইক্রোসফট) এবং যেগুলো ছাড়া অধিকাংশ যন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করবে না, শুধু সেসব যন্ত্রাংশের তালিকা দেখা যাবে। এরপর চাইলেই তালিকা থেকে পছন্দমতো সফটওয়্যার বাছাই করে নেওয়া যাবে। বাছাই শেষ করে Backup Now-তে ক্লিক করুন। এবার Destination থেকে যেখানে সংরক্ষণ করবেন, সেখানকার অবস্থান দেখিয়ে দিন। Output থেকে Single file self extract (executable) নির্বাচন করে OK চাপুন। কিছুক্ষণ সময় নেবে কাজটি সম্পন্ন হতে। কাজ শেষ হলে সফটওয়্যারটি বন্ধ করে দিন। এবার যেখানে ব্যাকআপ রেখেছিলেন, সেখানকার ফাইলে ডাবল ক্লিক করে পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করলে সেগুলো নিজের থেকে কম্পিউটারে ইনস্টল (রিস্টোর) হয়ে যাবে, আলাদাভাবে আর কিছু করতে হবে না।
Read More »

ফায়াফক্সেই হবে দরকারি সব কাজ

ওয়েবসাইট দেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার (ব্রাউজার) মজিলা ফায়ারফক্সের কাজকে বেগবান করা যায় বিভিন্ন অ্যাড-অনস যোগ করে। নির্দিষ্ট ঠিকানায় গিয়ে Add to Firefox নির্বাচন করে অ্যাড-অনস ইনস্টল করে নিন। 
-মেইল ম্যানেজারকমবেশি সবাই বিভিন্ন ই-মেইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধিত সদস্য এবং তাদের পরিচিতির জন্য ই-মেইল ঠিকানা থাকে। চাইলেই ই-মেইলে না ঢুকেও ই-মেইল নোটিফায়ার অ্যাড-অনস ব্যবহার করে ব্রাউজার থেকে জেনে নেওয়া যাবে, কে ই-মেইল করেছে। 
জিমেইল ব্যবহারকারীরা http://goo.gl/nLHYf  থেকে এবং ইয়াহু মেইল ব্যবহারকারীরা http://goo.gl/6Gmn9 ঠিকানা থেকে ই-মেইল নোটিফায়ার অ্যাড-অনস ব্রাউজারে যোগ করে নিতে পারেন।
Read More »

ফেসবুকের শর্টকাট কি

সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুকের আছে কিছু শর্টকাট পদ্ধতি, যা  ব্যবহার করে সময় বাঁচানো যাবে। এমন কিছু শর্টকাট কি দেওয়া হলো।
একেক অপারেটিং সিস্টেম ও ইন্টারনেট দেখার সফটওয়্যারের (ব্রাউজার) জন্য আলাদা আলাদা কি চেপে নির্দিষ্ট কাজের কি-টি চাপতে হবে।উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারী এবং মজিলা ফায়ারফক্সের জন্য Alt+Shift , গুগল ক্রোম, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের জন্য Alt চাপুন। ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের ফায়ারফক্সের জন্য Function+Ctrl এবং অন্যান্য ব্রাউজারের জন্য Option Ctrl চেপে নিচের কিগুলো চাপলে দ্রুত করা যাবে সব কাজ।
Read More »

উইন্ডোজের শর্টকাট কি

মাইক্রোসফট উইন্ডোজে অনেক কাজই করা যায় কি-বোর্ডের কয়েকটি বোতাম টিপেই। এ রকম কিছু শর্টকাট কি ও সেগুলোর কাজের বর্ণনা নিচে দেওয়া হলো—
Alt + Tab টাস্কবারে মিনিমাইজ করা ফাইল খোলা।
Alt + Shift + Tab একই সময়ে মিনিমাইজ করা অন্য আরেকটি ফাইলখোলা।
Ctrl + Tab বিভিন্ন আইকন বা খোলা থাকা ফাইলেকারসর নিয়ে যাওয়া।
Ctrl + Shift + Tab মাই ডকুমেন্টসে কারসর নিয়ে যাওয়া।
Alt + Print Screen স্ক্রিনশট তৈরি করা।        
Ctrl + Alt + Del শাটডাউন, রিস্টার্ট, লগ-অফ ইত্যাদি করার জন্য ডায়ালগ বক্স খোলা।
Ctrl + Shift + Esc      উইন্ডোজ টাস্কবার খোলা।
Read More »

সিডি ডিস্ক রাইট করুন সহজে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


অনেক সময় দরকারি বিভিন্ন তথ্য (ডেটা) বা ছবি সিডি, ডিভিডিতে সংরক্ষণ করে রাখার প্রয়োজন পড়ে। দরকারি তথ্য সিডি-ডিভিডিতে কপি বা রাইট করতে ভালো কাজ দেয় সিডি বার্নার এক্সপি নামের সফটওয়্যারটি। এটি বিনা মূল্যে পাওয়া যায় এবং একই সঙ্গে ডেটা, ভিডিওসহ যেকোনো ফরম্যাটের তথ্য সিডি বা ডিভিডিতে সংরক্ষণ করে রাখার প্রায় সব সুবিধা এতে বিদ্যমান।
http://cdburnerxp.se/en/download ঠিকানা থেকে সফটওয়্যারটি (৫.০২ মেগাবাইট) নামিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিন। ইনস্টল শেষে সফটওয়্যারটি চালু করুন। চালু হলে মূল পাতায় এর বিভিন্ন সেবার তালিকা দেখা যাবে। এ তালিকায় থাকা ডেটা Data Disc ব্যবহার করে সব ধরনের তথ্য (অডিও, ভিডিও, সফটওয়্যার) ডিস্কে সংরক্ষণ করা যাবে। Audio Disc এবং Video Disc ব্যবহার করে অডিও ও ভিডিও সংরক্ষণ করা যাবে। Copy or grab Disc ব্যবহার করে বুটেবল উইন্ডোজের ডিস্কসহ যেকোনো ডিস্কের হুবহু কপি সংরক্ষণ করা যাবে। Erase Disc ব্যবহার করে রি-রাইটেবল ডিস্কের তথ্য মুছে তাতে আবার রাইট করা যাবে। এভাবে যে সেবা দরকার, সেটি নির্বাচন করে নিচের নিয়মে যেকোনো তথ্য ডিস্কে রাইট করে তা সংরক্ষণ করা যাবে।

সব তথ্য একই ডিস্কে রাখতে চাইলে Data Disc নির্বাচন করে OK চাপুন। এবার Edit মেনু থেকে Add Folder-এ ক্লিক করে যে ফাইল দরকার, তা নির্বাচন করে OK চাপুন। খেয়াল করুন, এখানের ফলাফল হিসেবে দুটি ভিন্ন বর্ণের মাধ্যমে ডিস্ক কতটুকু পূর্ণ হলো তা দেখাবে। সিডি ও ডিভিডি ডিস্কের আকার (সাইজ) অনুযায়ী যথাক্রমে ৬০০ মেগাবাই ও ৪.২৫ গিগাবাইট তথ্য রাইট করা সুবিধাজনক। এতে করে যেকোনো ডিস্ক ভালো থাকে। সব ফাইল যোগ করা শেষ হলে কিবোর্ড থেকে CTRL+B একসঙ্গে চাপলে সিডি রাইটিংয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যাবে এবং সিডি বা ডিভিডি রাইটারে নতুন ডিস্ক (ব্ল্যাংক ডিস্ক) খুঁজবে। কাজ হবে নতুন ডিস্ক রাইটারে প্রবেশ করানো। ডিস্ক কত সময়ে তার কপি করা সম্পন্ন করবে, সেটি Burn Speed থেকে নির্ধারণ করে দিতে হবে। এখানে সর্বনিম্ন স্পিড রাখা ভালো। এতে করে ডিস্ক বেশি দিন তার কার্যক্ষমতা ঠিক রাখতে পারে। সব কাজ ধারাবাহিকভাবে সম্পন্ন করে Burn Disc চাপলে ডিস্কে তথ্য রাইট হতে থাকবে। 
Read More »

Errors and redirections

Oop! This Seems to be a broken page. Sorry for the trouble, you can do one of the below -   





Read More »

Badiuzzaman ( Rubel )