*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছুন এক ক্লিকে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছুন এক ক্লিকে


প্রতিদিন কম্পিউটারে নানা কাজ করা হয়। প্রতিটি কাজের অস্থায়ী কিছু ফাইল তৈরি হয়ে যায়। আর সেগুলো জমা হতে থাকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভে।উইন্ডোজ ফোল্ডারের মধ্যে %temp%, temp, recent,  Prefetch নামের সাব ফোল্ডারে এসব জমতে থাকে। এসব ফাইল যত ভারি হয় তত কম্পিউটারের গতি ধীর হতে থাকে। গতি ঠিক রাখতে আলাদাভাবে সেসব ফোল্ডারে গিয়ে অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে (ডিলিট) ফেলতে হয়।
তবে চাইলেই মুছে ফেলার কাজগুলো আরও সহজে করা যায়।এজন্য নোটপ্যাডে একটা ব্যাচ (*.bat ) ফাইল বানাতে হবে।নিচের সংকেতগুলো নোটপ্যাডে হুবহু লিখে tempcleaner.bat নামে সংরক্ষণ (সেভ) করুন। তৈরি হওয়া ফাইলে দুই ক্লিক করলেই সহজেই অপ্রয়োজনীয় সব ফাইল মুছে ফেলা যাবে।
cd/
title Temporary File Remover By Prothom-Alo
echo Delete all Temporary Files
%SystemRoot%/explorer.exe %temp%/
pause
del %temp%.*
pause
%SystemRoot%/explorer.exe C:/Windows/prefetch/
pause
del C:/Windows/prefetch.*
pause
C:
cd %TEMP%
rmdir /S /Q %TEMP%
cd C:/Windows/Temp
rmdir /S /Q C:/Windows/Temp
CD C:/Windows/Prefetch
rmdir /S /Q C:/Windows/Prefetch
cd %TEMP%
cd..
cd..
cd Recent
del /s /q *.*
চাইলেই এই সংকেতগুলোকে এক্সিকিউটেবল ফাইলে রূপান্তর করা যাবে ব্যাট টু ইএক্সই সফটওয়্যার দিয়ে। এটি নামিয়ে নেওয়া যাবে http://goo.gl/GG9j8 (৫৮২ কেবি) ওয়েব ঠিকানা থেকে।
Read More »

কী বোর্ডের গুরুত্বপূর্ন সব শর্টকার্ট। অবশ্যই কাজে লাগবে।

আজ আমি আপনাদের সাথে কম্পিউটারের কয়েক টি গুরুত্বপূর্ন শর্টকার্ট শেয়ার করব যা আপনাদের গুরুত্বপূর্ন সময় বাচিয়ে দিবে।

গুরুত্বপূর্ন  শর্টকার্ট:-

F1 প্রদর্শন করতে সাহায্য করবে
F2 নির্বাচিত আইটেমের পুনঃনামকরণ
F3 একটি ফাইল বা ফোল্ডারের জন্য অনুসন্ধান করুন
F4 ফাইল এক্সপ্লোরার এড্রেসবারে তালিকা প্রদর্শন করা হবে
F5  সক্রিয় উইন্ডো রিফ্রেশ
Read More »

ওয়েবসাইট ব্লক করুন অ্যান্ড্রয়েড ফোনে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

ওয়েবসাইট ব্লক করুন অ্যান্ড্রয়েড ফোনে


আপনার পছন্দের অ্যান্ড্রয়েডচালিত স্মার্টফোন থেকে অনাকাঙ্ক্ষিত কেউ যাতে যত্রতত্র যেকোনো ওয়েবসাইটে ঢুকতে না পারে, সেই ব্যবস্থা সহজেই করা যায়। স্মার্টফোনে নির্দিষ্ট কিছু ওয়েবসাইট যাতে না খোলে (ব্লক), সে জন্য ওই সাইট ব্লক করে রাখতে হয়। এ জন্য ভালো হয় হোস্ট এডিটর নামের অ্যাপ্লিকেশনটি। এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের হোস্ট ফাইলকে সম্পাদন করার মাধ্যমে আপনার স্মার্টফোনে সাইট ব্রাউজিংয়ের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা আনা যায়। মূলত হোস্ট এডিটর প্রতি ওয়েবসাইটের জন্য একটি আইপি অ্যাড্রেস নির্ধারণ করে এবং অনুমতি ছাড়া কাউকে সেই সাইটে প্রবেশ করতে দেয় না। তাই সাইট ব্লক করতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। অ্যাপসটি পাওয়া যাবে http://goo.gl/Vj3rz9 ওয়েব ঠিকানায়।
Read More »

ল্যাপটপ কেনার আগে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

ল্যাপটপ কেনার আগে


ল্যাপটপ, নোটবুক বা নেটবুক কম্পিউটার কেনার আগে কিছু বিষয় অবশ্যই জানা থাকা ভালো। এতে ল্যাপটপ কিনতে সুবিধা হবে।
সাধারণত সিনেমা দেখা, গান শোনা, ইন্টারনেট ব্যবহার করাসহ ছোটখাটো কাজের জন্য কম দামের ল্যাপটপ কেনাই যথেষ্ট। এ ক্ষেত্রে ১৫ ইঞ্চি পর্দার মনিটরসহ ল্যাপটপ কিনতে পারেন।
বেশির ভাগ সময় যদি বাইরে কাজ করেন, সে ক্ষেত্রে বেশি ব্যাটারির চার্জ বেশিক্ষণ থাকে এমন ল্যাপটপ কেনাই ভালো হবে। ল্যাপটপের এ তথ্যটি আগেই জেনে নিন।
প্রচলিত প্রায় সব ল্যাপটপের ব্যাটারি লিথিয়াম আয়নের হয়ে থাকে।এতে যত বেশি সেল (৪-১২) থাকবে, ব্যাটারি তত বেশি সময় চার্জ ধরে রাখতে পারবে। বাজারে থাকা ল্যাপটপগুলোর ব্যাটারির ব্যাকআপ সময় তিন থেকে আট ঘণ্টা হয়ে থাকে।
সাধারণত উচ্চ রেজ্যুলেশনের গেম খেলা, ভিডিও সম্পাদনা এবং গ্রাফিকসের কাজের জন্য উচ্চ গতির ল্যাপটপ কেনা জরুরি। এ জন্য প্রসেসরের ক্লক স্পিড ৩.০ গিগাহার্টজ বা এর বেশি হলে ভালো হয়। প্রসেসর কোন সিরিজের (কোর আইথ্রি, ফাইভ, সেভেন) তা জেনে নেওয়াও জরুরি। কেনার আগে অবশ্যই গ্রাফিকস সক্ষমতা কেমন দেখে নেবেন।
এ ছাড়া কেনার সময় ল্যাপটপটির হার্ডডিস্ক, র‌্যাম কতটুকু আছে তা দেখবেন। উচ্চ রেজ্যুলেশনের গেম খেলা, ভিডিও সম্পাদনা এবং গ্রাফিকসের কাজের জন্য কমপক্ষে ৪ গিগাবাইটের ডিডিআরথ্রি র‌্যাম হলে ভালো হবে। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, ল্যাপটপটিতে যে গ্রাফিকস মেমোরি থাকবে সেটা শেয়ারড না কি ডেডিকেটেড মেমোরি তা খেয়াল করবেন। 

 ল্যাপটপ কম্পিউটারের অন্যতম একটি দিক এটি সহজে বহনযোগ্য।এ জন্য যে ল্যাপটপটি কিনছেন সেটার ওজন কেমন তা দেখে নেবেন। বাজারে যে ল্যাপটপগুলো পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলোর ওজন প্রায় দুই কেজি বা এর বেশি। আরও হালকা ল্যাপটপ যদি পছন্দ করেন এবং বাজেট ভালো থাকলে ম্যাকবুক এয়ার নিতে পারেন।স্বল্প বাজেটের মধ্যে নেটবুক নিতে পারেন, এর ওজন কম।
 ল্যাপটপ কেনার সময় দেখে নিন, যে ব্র্যান্ডের পণ্যটি কিনছেন সেটার ওয়ারেন্টি কত দিনের। এ ছাড়া ইউএসবি পোর্ট কতগুলো রয়েছে, তাও দেখে নিন। এখনকার ল্যাপটপগুলোয় ইউএসবি ৩.০ পোর্ট চলে এসেছে। অনেক ল্যাপটপে আবার ইউএসবি ২.০ এবং ৩.০ দুই সংস্করণই রয়েছে।
 কেনার সময় অবশ্যই ওয়ারেন্টি কার্ড, চার্জার, ব্যাগ ইত্যাদি আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র যা আপনার ল্যাপটপের সঙ্গেই পাচ্ছেন তা বুঝে নেবেন। এ ছাড়া সব সময় অনুমোদিত ডিলার, আমদানিকারক, বিশ্বস্ত মাধ্যম বা দোকান থেকে ল্যাপটপ কিনুন।
 পুরোনো ল্যাপটপ কেনা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন। এর পরও কিনতে হলে ভালোভাবে যাচাই করুন এবং দেখেশুনে পরিচিত কারও কাছ থেকে নিন। কেনার আগে কম্পিউটার সম্পর্কে অভিজ্ঞ কোনো বন্ধু বা আত্মীয়স্বজনের সহযোগিতা নিতে পারেন।
 আপনার বাজেটের মধ্যে ল্যাপটপ কেনার জন্য দুই-এক দিন বাজারে ঘুরে যাচাই বাছাই করে দেখুন।
Read More »

ওয়ার্ডে স্বয়ংক্রিয় সংরক্ষণ

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

ওয়ার্ডে স্বয়ংক্রিয় সংরক্ষণ


মাইক্রোসফট অফিসের সাম্প্রতিক সংস্করণগুলোতে ‘অটো রিকভারি’ নামে একটি সুবিধা থাকে। সেটি চালু করে রাখলে কোনো কারণে যদি হঠাৎ কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায় তখন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইলের লেখাগুলো আবার পুনরুদ্ধার করা যায়। তবে তাতেও সব লেখা পাওয়া যায় না মানে সাধারণত কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার ১০ মিনিট আগের অবস্থা পর্যন্ত সবগুলো লেখা ফিরে পাওয়া যায়।
আপনি চাইলে ওয়ার্ডের অটো সেভ অপশনটি চালু করে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। প্রথমে ফাইল মেন্যুর Save As থেকে কোনো একটি অপশনে ক্লিক করুন। এখন নিচে বাম পাশের Tools থেকে Save Options-এ ক্লিক করুন।
নতুন উইন্ডো এলে Save Auto Recover... অপশনটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে ডান পাশে এক মিনিট নির্বাচন করে ok দিন। এখন ওয়ার্ডে কোনো ফাইল খুলে ফাইলটির কোনো নাম দিয়ে কোনো কিছু লিখলে প্রতি এক মিনিট পর পর ফাইলটি অটো সেভ হবে। হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলেও কোনো সমস্যা হবে না। কারণ, ফাইলটিতে কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার এক মিনিট আগের অবস্থা পর্যন্ত সেভ করা থাকবে।
যদি কম্পিউটারে কাজ করে মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ফাইলটি  পেনড্রাইভে করে অন্য কোথাও নিয়ে যেতে চান, তাহলে ওই ফাইলটি পেনড্রাইভেই খুলুন বা পেনড্রাইভে সেভ করে কাজ শুরু করুন। তাহলে বিদ্যুৎ চলে গেলে ওই ফাইলটি পেনড্রাইভেই সেভ থাকবে।
Read More »

ওয়ার্ডে স্বয়ংক্রিয় সংরক্ষণ

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

ওয়ার্ডে স্বয়ংক্রিয় সংরক্ষণ


মাইক্রোসফট অফিসের সাম্প্রতিক সংস্করণগুলোতে ‘অটো রিকভারি’ নামে একটি সুবিধা থাকে। সেটি চালু করে রাখলে কোনো কারণে যদি হঠাৎ কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায় তখন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইলের লেখাগুলো আবার পুনরুদ্ধার করা যায়। তবে তাতেও সব লেখা পাওয়া যায় না মানে সাধারণত কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার ১০ মিনিট আগের অবস্থা পর্যন্ত সবগুলো লেখা ফিরে পাওয়া যায়।
আপনি চাইলে ওয়ার্ডের অটো সেভ অপশনটি চালু করে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। প্রথমে ফাইল মেন্যুর Save As থেকে কোনো একটি অপশনে ক্লিক করুন। এখন নিচে বাম পাশের Tools থেকে Save Options-এ ক্লিক করুন।
Read More »

দ্রুত কিছু কাজ করুন ওয়ার্ডে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

দ্রুত কিছু কাজ করুন ওয়ার্ডে


লেখালেখির কাজে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কি-বোর্ড শর্টকাট ব্যবহার বেশ সুবিধাজনক। অপ্রচলিত কিছু শর্টকাটে অনেক দরকারি কাজ দ্রুত করা যায়।
দ্রুত লেখা নির্বাচন
কোনো প্যারাগ্রাফের যেকোনো জায়গায় পর পর তিনবার ক্লিক করে এর পুরোটাই নির্বাচন করা যায়। আবার Ctrl চেপে বাক্যের যেকোনো ক্লিক করলে পুরো প্যারা নির্বাচন করা যাবে। একাধিক লাইনে আয়তাকারে লেখার ব্লক নির্বাচনের জন্য Alt বাটন চেপে ধরে মাউস টেনে তা করা যাবে।
বর্ধিত ক্লিপবোর্ড
ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গা থেকে একাধিক লেখা, ছবি বা অন্য কিছু কাট (মুভ) করে সেগুলো একত্রে পেস্ট করা যায়। এ জন্য লেখা বা ছবি নির্বাচন করে Ctrl+F3 চেপে কাট করলে সেগুলো ক্লিপবোর্ডে জমা হতে থাকবে। তারপর যেখানে পেস্ট করা প্রয়োজন, সেখানে মাউস কারসর রেখে Ctrl+Shift+F3 চাপলে আগের কাট করা জিনিসগুলো একসঙ্গে বসে যাবে।
ছোট বা বড় হাতের অক্ষর
বাক্য বা শব্দ নির্বাচন করে Shift+F3 চেপে সেগুলোর অক্ষর ছোট থেকে বড় বা বড় থেকে ছোট হাতের (কেস) হয়ে যাবে।
সাধারণ লেখায় রূপান্তর
ওয়েব পেইজের কোনো লেখা কপি করে ওয়ার্ডে পেস্ট করলে ওই লেখার স্টাইল এবং ফরম্যাট অপরিবর্তিত থেকে যায়। এই সমস্যা দূর করতে পেস্ট করা লেখাটুকু নির্বাচন করুন। তারপর Ctrl+Space চাপুন। ফরম্যাট মুছে গিয়ে সাধারণ লেখা বা প্লেইন টেক্সটে পরিণত হবে।
বিকল্প কপি পেস্ট
লেখা কাট-পেস্টের জন্য Ctrl+x এবং Ctrl+v শর্টকাটের বিকল্পও আছে। লেখার যেটুকু অংশ কাট করতে হবে সেটুকু নির্বাচন করে F2 চাপুন। তারপর যেখানে পেস্ট করবেন সেখানে মাউস কারসর রেখে এন্টার করুন। লেখা চলে আসবে।

Read More »

যে পেনড্রাইভ ফরম্যাট হয় না

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


যে পেনড্রাইভ ফরম্যাট হয় না


কাজের খাতিরে পেনড্রাইভের ব্যবহার অনেক। ভাইরাসে সংক্রমিত হলে অনেক সময় পেনড্রাইভ ফরম্যাট করা যায় না। এমন হলে বিকল্প উপায়ে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে নিতে হবে। প্রথমে পেনড্রাইভ কম্পিউটারে লাগিয়ে সেটির ড্রাইভে ডান ক্লিক করে Format-এ ক্লিক করে ফরম্যাট করার চেষ্টা করে দেখুন, সেটি ফরম্যাট হয় কি না। না হলে Win key+R চেপে রান চালু করুন। এখানে cmd লিখে এন্টার বোতাম চাপুন। কমান্ড প্রম্পট চালু হলে এখানে format লিখে একটা স্পেস দিয়ে :M লিখে এন্টার চাপুন।
খেয়াল রাখুন এখানে :M হবে কম্পিউটারে পাওয়া আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার। প্রথমবার এন্টার চেপে পরে আরেকবার এন্টার চাপতে হবে। এভাবে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করতে সময় বেশি লাগবে, কিন্তু সত্যিকারের কাজটি হবে। যদি ওপরের নিয়মে সন্তুষ্ট হতে না পারেন, তাহলে আপনার জন্য ভালো হবে আনলকার সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা।
http://www.download3k.com/Install-Unlocker.html  Or  Downlosad  ওয়েব ঠিকানায় গিয়ে সফটওয়্যারটি (1054 কিলোবাইট) নামিয়ে কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিন।
এবার পেনড্রাইভে ডান ক্লিক করে Unlocker-এ ক্লিক করে পরের বার্তায় Yes চাপুন। আনলকের জন্য উইন্ডো চালু হবে। No action থেকে Delete বেছে নিয়ে ওকে বা আনলক করুন। পেনড্রাইভ কোনো কারণে লক হয়ে গেলে এটি করার প্রয়োজন হবে। যদি লক না থাকে, তাহলে একটি বার্তার মাধ্যমে তা জানিয়ে দেবে। আনলক খুলে নিয়ে পরেরবার আবার চেষ্টা করলে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করা যাবে। 

Source 
Read More »

কিবোর্ড করে দেবে মাউসের কাজ

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


কিবোর্ড করে দেবে মাউসের কাজ


কখনো কম্পিউটারে দরকারি কাজ করতে গিয়ে দেখলেন মাউস অচল হয়ে গেছে।মাউস কাজ না করলে কিবোর্ডের বিশেষ কয়েকটি বোতাম ব্যবহার করে সহজেই মাউসের কাজ করা যাবে।
এ জন্য প্রথমে সচল যেকোনো মাউস দিয়ে কম্পিউটারের কন্ট্রোল প্যানেলের সেটিংসে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপির জন্য, মাই কম্পিউটার থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে ওপরে ডানে View by থেকে Classic view নির্বাচন করে দিন। তালিকায় থাকা Accessibility Options-এ ক্লিক করে পরের উইন্ডো থেকে মাউস ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে Use mouse keys-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Apply -এ ক্লিক করে আবার ওকে করে বের হয়ে আসুন।
উইন্ডোজ ৭ অপারেটিংসিস্টেমের জন্য, কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে ওপরে ডানে View by থেকে Large Icon নির্বাচন করে দিন। এবার এখানে Ease of Access Center-এ ক্লিক করে Make the mouse easier to use-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো এলে এখানে Turn on Mouse Keys-এ টিক চিহ্ন দিন। Setup Mouse Keys-এ ক্লিক করে Pointer speed-এর Top Speed থেকে Low এবং High-এর মাঝে প্রয়োজনমতো কারসর নড়ানোর সুবিধাজনক অবস্থান নির্ধারণ করে দিন। এবার কাজ শেষে Apply-এ ক্লিক করে ওকে করে বের হয়ে আসুন। মাউসের কারসর প্রয়োজনমতো সরাতে কম্পিউটারের কিবোর্ডের Num Lock চালু আছে কি না নিশ্চিত হয়ে নিন। না থাকলে তা চালু করে নিন।
কিবোর্ডের নিউমেরিক কি-এর ৪ চাপলে মাউস বাঁয়ে সরতে থাকবে। ৬ চাপলে ডানে, ৮ চাপলে ওপরে এবং ২ চাপলে কারসর নিচে যাবে। আর বাম ক্লিকের জন্য নামপ্যাডের ৫ কি, ডান ক্লিকের জন্য+ কি চাপতে হবে।
ডেস্কটপ কম্পিউটারের কিবোর্ডে অনায়াসে কাজটি করা যাবে। অনেক ল্যাপটপেই ন্যামপ্যাড বা নিউমেরিক কি প্যাড থাকে না। তাই যেটায় নিউমেরিক কি প্যাড আছে, সেটিতে এই কৌশল কাজে দেবে। নতুন মাউস লাগানোর পর আগের নিয়মে পুনরায় গিয়ে Turn on Mouse Keys-এ টিক তুলে দিয়ে ওকে করলে কিবোর্ড আর মাউসের মতো কাজ করবে না।

Source 
Read More »

তথ্য না হারিয়েই নতুন ড্রাইভ

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন 


তথ্য না হারিয়েই নতুন ড্রাইভ

কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে কয়েকটি ড্রাইভ থাকে। এসবের কোনো একটি থেকে আরেকটি নতুন ড্রাইভ বানানোর প্রয়োজন পড়তে পারে কখনো কখনো। এতে তথ্য হারানোর ভয় থাকে না। তাই বিদ্যমান ড্রাইভের অতিরিক্ত জায়গা (স্পেস) নিয়ে নতুন আরেকটি ড্রাইভ বানানো যায়। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Shrink volume নির্দেশনা দিয়ে পুরান পার্টিশনের অতিরিক্ত জায়গা নিয়ে নতুন পার্টিশন বানানো যাবে।
ধরুন, আপনার কম্পিউটারের সি ড্রাইভ ৪০০ গিগাবাইট জায়গা দখল করে আছে। এখন এখানে কিছু জায়গা রেখে বাকিটা দিয়ে আরেকটা নতুন ড্রাইভ বানাতে পারবেন। নতুন পার্টিশন করার আগে দেখতে হবে সেটিতে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ খালি জায়গা আছে কি না। এবার উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের ডেস্কটপ থেকে কম্পিউটার আইকনে ডান ক্লিক করে Manage-এ ক্লিক করুন। ম্যানেজ খুললে তালিকা থেকে Disk Management-এ ক্লিক করুন। এখানে হার্ডডিস্কে থাকা সব পার্টিশন দেখা যাবে। এবার যে ড্রাইভকে ভেঙে নতুন ড্রাইভ বানাবেন সেটিতে ডান ক্লিক করুন। যদি সি ড্রাইভ ভাঙতে চান তাহলে C:-এ মাউসের রাইট বোতাম চেপে Shrink volume নির্বাচন করুন। কিছুক্ষণ সময় নেবে এটি চালু হতে। এখানে Enter the amount of space to Shrink in MB: ঘরে কাঙ্ক্ষিত জায়গা দেখা যাবে। সি ড্রাইভের ক্ষেত্রে যত জায়গা দেখা যাবে সর্বোচ্চ বা তার কম জায়গা নিয়ে নতুন ড্রাইভ বানাতে হবে। অন্য ড্রাইভের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত জায়গা নেওয়া যাবে। এখানে প্রয়োজনমতো জায়গা (প্রতি ১ গিগাবাইটের জন্য ১০০০ হারে) নির্ধারণ করে Shrink বোতাম চাপুন।
কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলে Unallocated space নামে নতুন একটি ড্রাইভ তৈরি হয়ে যাবে। এবার এটিতে রাইট ক্লিক করে New Simple Volume নির্বাচন করুন। ফরম্যাট পার্টিশন উইন্ডো চালু হবে, এখানে নেক্সট চেপে assign the following drive letter-এ ড্রাইভ লেটার নির্ধারণ করে বাকি সব সেটিংস ঠিক রেখে নেক্সট চাপুন। এবার ফরম্যাট সম্পন্ন হলে Finish বোতাম চাপলেই কোনো তথ্য না হারিয়ে নতুন আলাদা ড্রাইভ তৈরি হবে। 
Read More »

একাধিক উইন্ডো সাজানো

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


একাধিক উইন্ডো সাজানো

উইন্ডোজ ৭ কিংবা উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেমে কম্পিউটারের ডেস্কটপে খুলে রাখা উইন্ডোগুলো মনিটরের পর্দায় পাশাপাশি বা ওপর-নিচ করে সাজানোর স্বয়ংস্ক্রিয় কিছু ব্যবস্থা আছে। কিছুটা অপ্রকাশ্য থাকায় এসব সুবিধার কথা অনেক ব্যবহারকারীর হয়তো জানা নেই।
পাশাপাশি উইন্ডোর জন্য আছে অ্যারো স্ন্যাপ সুবিধা। এই স্ন্যাপ সুবিধার মাধ্যমে হাত দিয়ে ধরে টেনে টেনে উইন্ডোর আকার পরিবর্তন করার বদলে কোন উইন্ডোকে পর্দার মাঝামাঝি বা দুটি উইন্ডোকে সহজেই পাশাপাশি রাখা যায়। এটি ব্যবহার করতে চাইলে Windows Key চেপে ধরে ডান অথবা বাঁ তির চিহ্নিত বোতামটি চাপতে হবে। বর্তমানে খোলা উইন্ডোটির আকার পরিবর্তিত হয়ে পর্দার ডান কিংবা বাঁ পাশে অবস্থান করবে। কোনো উইন্ডোর টাইটেল বারে ক্লিক করে মাউস চেপে ধরে পর্দার ডান অথবা বাঁ পাশের কিনারায় ছেড়ে দিতে হবে। তাহলে সেই উইন্ডোটি আপনা-আপনি নির্দিষ্ট আকারে বিন্যস্ত হবে।
ম্যাক্সিমাইজ, মিনিমাইজ: যেকোনো উইন্ডোর টাইটেল বারে ক্লিক করে মাউস দিয়ে টেনে সেটাকে পর্দার ওপরের দিকে ছেড়ে দিলে পর্দাজুড়ে দেখা যাবে বা ম্যাক্সিমাইজ হবে। এ ক্ষেত্রে টাইটেল বারটি মাউস দিয়ে টেনে দিতে হবে। একইভাবে টাইটেল বারটি মাউস দিয়ে টেনে পর্দার ওপরের প্রান্ত থেকে খানিকটা নিচে নামিয়ে ছেড়ে দিলে উইন্ডোটি আবার আগের আকার ফিরে পাবে। Windows Key চেপে ধরে ওপরের দিকের তির চিহ্নিত বোতামটি চাপলে ম্যাক্সিমাইজ এবং নিচের দিকের তির চিহ্নিত বোতামটি চাপলে উইন্ডোটি আগের মিনিমাইজড অবস্থায় আসবে। পুনরায় নিচের তির চিহ্নিত বোতাম চাপলে টাস্কবারে সেটি মিনিমাইজড হয়ে যাবে।
টাস্কবার থেকে উইন্ডোর আকার পরিবর্তন: টাস্কবারে ডান ক্লিক করলে তিনটি উইন্ডো ব্যবস্থাপনার অপশন দেখাবে—কাসক্যাড উইন্ডো, শো উইন্ডোজ স্ট্যাকড, শো উইন্ডোজ সাইড বাই সাইড। কাসক্যাড উইন্ডোজ অপশনটির মাধ্যমে খোলে রাখা বিভিন্ন উইন্ডোর টাইটেল বার একসঙ্গে দেখা যাবে। শো উইন্ডোজ স্ট্যাকড অপশনটি খোলা উইন্ডোগুলোকে একটার ওপর আরেকটা এভাবে লম্বালম্বিভাবে সাজিয়ে দেখাবে। শো উইন্ডোজ সাইড বাই সাইড অপশনটি সব খোলা উইন্ডোকে একটার পর একটা পাশাপাশি পর্দাজুড়ে দেখাবে। এর যেকোনো অপশন চাপলে সেটি আবার টাস্কবারে ডান ক্লিক করে আনডু অপশনের সাহায্যে উইন্ডোকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে।

তখ্যসুত্র
Read More »

রেজিস্ট্রি এডিটর খুলছে না ?

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

রেজিস্ট্রি এডিটর খুলছে না ?


উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে রেজিস্ট্রি এডিটর অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে দেয়। ব্যবহারকারী তাঁর প্রয়োজনমতো বিভিন্ন রেজিস্ট্রি কি ব্যবহার করে উইন্ডোজকে নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারেন। অনেক সময় সাধারণ যেকোনো ভাইরাস বা কম্পিউটার প্রশাসক (অ্যাডমিন) রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করে রাখলে কাজে ব্যাঘাত ঘটে। আবার কখনো প্রশাসক এটি বন্ধ করে না রাখলেও কাজ করার সময় Registry editing has been disabled by your administrator বার্তা আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে গ্রুপ পলিসি এডিটরে গিয়ে একে সক্রিয় করে দেওয়া যায়। এ জন্য উইন্ডোজের যেকোনো সংস্করণের Start মেনু থেকে Run-এ যান অথবা WinKey + R চেপে রান চালু করুন। এখানে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন।

গ্রুপ পলিসি এডিটর চালু হলে Local Computer Policy-এর তালিকার User Configuration-এ যান। এখানে Administrative Templates থেকে System-এ যান। ডান পাশের তালিকা থেকে Prevent Access to registry editing tools খুঁজে নিয়ে সেটি দুই ক্লিকে খুলুন। এখানে বামের ওপরে Disabled-এ ক্লিক করে OK বোতাম চাপুন। এরপর কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে রেজিস্ট্রি এডিটর সম্পাদনার জন্য সক্রিয় হয়ে যাবে।

পুরো কাজটি কমান্ড দিয়ে আরও সহজে করা যায়। এ জন্য নোটপ্যাড খুলে reg add “HKCUoftware/Microsoft/WindowsurrentVersion/Policiesystem” /t Reg_dword /v DisableRegistryTools /f /d 0 সংকেত হুবুহু লিখে File থেকে Save As-এ গিয়ে EnableRegistry.bat নামে ফাইলটি সেভ করুন। এখন ফাইলের ডান বোতাম ক্লিক করে Run as Administrator নির্বাচন করে খুলুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলে কাজটি সম্পন্ন হবে। এখন কম্পিউটার রিস্টার্ট করে নিলে রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় হয়ে যাবে।
Read More »

এক কম্পিউটারে সব অপারেটিং সিস্টেম / varius-OS-1-PC

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


এক কম্পিউটারে সব অপারেটিং সিস্টেম


কখনো হয়তো এমন হয়—নতুন একটি অপারেটিং সিস্টেম আপনি পরীক্ষা করে দেখতে চাইছেন৷ কিন্তু বর্তমানে কম্পিউটারে থাকা সিস্টেমটির কোনো পরিবর্তন ঘটুক, তা চান না। আবার উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করছেন অথচ চাইছেন উইন্ডোজ এক্সপিটাও যদি পাশাপাশি থাকত! কিংবা লিনাক্স ঘরানার সদ্য মুক্ত হওয়া কোনো অপারেটিং সিস্টেমের স্বাদ নিতে চাইছেন। ভার্চুয়ালাইজেশন প্রযুক্তির কল্যাণে এটি সম্ভব। হাইপারভাইজর নামে সফটওয়্যারের একটি সুবিধার কারণে কম্পিউটারের রিসোর্স সমানভাবে ব্যবহার করে নিজের একটি কম্পিউটারে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে একই সঙ্গে একাধিক অপারেটিং সিস্টেম চালু রেখে ব্যবহার করা যায়। এ কাজটি করতে প্রয়োজন হবে বিনা মূল্যের মুক্ত সফটওয়্যার ভিএম ভার্চুয়ালবক্স। এর সর্বশেষ সংস্করণ পাওয়া যাবে (http://goo.gl/Hr28iE) ঠিকানায়।
বর্তমানে চালু থাকা যে কম্পিউটারে আপনি এ সফটওয়্যারটি ইনস্টল করবেন, সেটিকে বলে হোস্ট পিসি এবং যেসব অপারেটিং সিস্টেম আপনি এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে ইনস্টল করবেন সেগুলোকে বলে গেস্ট পিসি। গেস্ট পিসিতে বিভিন্ন ইউএসবি যন্ত্র এবং নেটওয়ার্ক কার্ডে পিএক্সই বুটের সুবিধা পেতে হলে ভার্চুয়াল বক্সের একটি ছোট প্রোগ্রাম বা এক্সটেনশন নামিয়ে নিতে হবে। এটি পাওয়া যাবে (http://goo.gl/DcaytX) ঠিকানায়।
যেভাবে ইনস্টল করবেন: সফটওয়্যারটি নামিয়ে ইনস্টল করার পর চালু করলে ওপরে বাঁয়ে থাকা New বোতামে ক্লিক করুন। যে অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করবেন তার নাম লিখুন। যেমন আপনি উইন্ডোজ এক্সপি ইনস্টল করতে চাইছেন, সে ক্ষেত্রে লিখুন Windows XP। তাহলে নিচের টাইপ এবং ভার্সনের ঘরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অপশন এসে যাবে। তা না হলে নিজে থেকে সেগুলো বাছাই করুন, তারপর নেক্সট চাপুন। এখন পরবর্তী সবগুলো ধাপে যা আছে সেভাবেই নেক্সট চেপে Create করুন। এবার ভার্চুয়ালবক্স ম্যানেজার উইন্ডোর বাঁয়ে থাকা উইন্ডোজ এক্সপি নির্বাচন করে ওপরে Start বোতামে ক্লিক করুন। উইন্ডোজ এক্সপির সিডি ডিভিডি-রম ড্রাইভে ঢুকিয়ে সিলেক্ট স্টার্ট-আপ ডিস্ক উইন্ডোতে গিয়ে ড্রাইভটি দেখিয়ে দিন। এক্সপি ইনস্টলেশন শুরু হবে৷ 
Read More »

ফরম্যাট হবে মেমোরি কার্ড / Will format the memory card

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


ফরম্যাট হবে মেমোরি কার্ড / Will format the memory card

অনেক সময় মোবাইল ফোনের ক্ষুদ্র মেমোরি কার্ড ফরম্যাট হতে চায় না। কয়েকটি নিয়মে ফরম্যাট করা যায়। ফোনসেটে সব চেষ্টা বিফল হওয়ার পর যদি কম্পিউটারে Computer/Manage থেকেও ফরম্যাট করা না যায়, তবে উইন্ডোজের কমান্ড প্রম্পট থেকে কাজটি করা যায়। তবে ফরম্যাট করার সময় মেমোরি কার্ড থেকে যদি Data error cyclic redundancy check বার্তা দেখায়, তাহলে কমান্ড প্রম্পট থেকে আবার ফরম্যাট করা যাবে না।

মেমোরি কার্ডকে কার্ড রিডারে ঢুকিয়ে কম্পিউটারে ইউএসবি পোর্টে সংযুক্ত করুন। এবার Run-এ cmd লিখে এন্টার করুন। কালো পর্দা এলে diskpart লিখে এন্টার করুন। ডিস্ক পার্টের নতুন উইন্ডো খুললে সেখানে list disk লিখে আবার এন্টার করতে হবে। এবার হার্ডডিস্ক এবং অন্য যেসব ডিস্ক ড্রাইভ কম্পিউটারে যুক্ত আছে, সেসবের তালিকা দেখা যাবে। সাধারণত হার্ডডিস্ক প্রথমে থাকে এবং 0 থেকে পরবর্তী যতগুলো ডিস্ক কম্পিউটারে সংযুক্ত থাকবে, সেই হিসাবে নম্বর দেখাবে। কার্ডের জন্য যে নম্বর দেখায়, সেটি দেখে নিয়ে পরের কমান্ডে তা লিখে দিতে হবে। কার্ডের নম্বর যদি 1 হয়, এখানে select disk 1 লিখে এন্টার করুন। ফলে যে ডিস্ক নির্বাচন করবেন, সেটির জন্য disk 1 is now selected বার্তা আসবে। পরের বার Clean লিখে এন্টার করুন। এবার create partition primary লিখে এন্টার করুন। পরের বার format fs=fat 32 quick লিখে আবার এন্টার করুন। ফরম্যাট হওয়ার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেবে। কাজটি শেষ হলে exit লিখে আবার এন্টার করতে হবে। ফরম্যাট হলে ফোনে ঢুকিয়ে নিয়ে কার্ডটি আবার ফরম্যাট করে নেবেন। একই নিয়মে যে পেনড্রাইভ এবং ইউএসবি ড্রাইভ ফরম্যাট হয় না, সেটিও ফরম্যাট করা যাবে। 
Read More »

রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় করুন / Enable the Registry Editor

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় করুন / Enable the Registry Editor

রেজিস্ট্রি এডিটরে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সব রকমের কনফিগারেশন, সেটিংস এবং ডেটাবেজের অপশন থাকে। চাইলেই অপারেটিং সিস্টেমের দরকারি সেটিংসকে সক্রিয় ও নিষ্ক্রিয় করে রাখা যায় রেজিস্ট্রি এডিটর থেকে। অনেক সময় ভাইরাসের কারণে রেজিস্ট্রি এডিটর অকেজো হয়ে যেতে পারে। তখন এটি চালু করতে গেলে “Registry editing has been disabled by your administrator” বার্তা দেখাবে। এমন হলে কয়েকটি উপায়ে রেজিস্ট্রি আবার সক্রিয় করা যাবে। স্টার্ট মেনু থেকে Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন। গ্রুপ পলিসি এডিটর চালু হলে, সেখান থেকে User Configuration/Administrative Templatesystem -এ যান। এখানে Prevent Access to registry editing tools-এর ওপর দুই ক্লিক করে সেটি খুলুন। নতুন উইন্ডো থেকে Disable নির্বাচন করে ওকে করুন। এরপর কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে রেজিস্ট্রি এডিটর সম্পাদনার জন্য সক্রিয় হয়ে যাবে। উইন্ডোজ সাতের হোম ও হোম প্রিমিয়াম সংস্করণে গ্রুপ পলিসি এডিটর যেন দেওয়া না থাকে।

সাইম্যানটেকের small.inf ফাইল ব্যবহার করেও রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় করতে পারবেন। অধিকাংশ ভাইরাস, ম্যালওয়ার বা ট্রোজান shell/openommand ফাইলে আক্রমণ করে রেজিস্ট্রি এডিটর নিষ্ক্রিয় করে দেয়। তাই http://goo.gl/7GSe93 ওয়েব ঠিকানায় গিয়ে এখানে থাকা সব সংকেত (কোড) কপি করে নিয়ে নোটপ্যাডে পেস্ট করুন। এবং UnHookExec.inf নামে ডেস্কটপে সেভ করে নিন। এবার UnHookExec.inf এর ফাইলে ডান ক্লিক করে Install-এ ক্লিক করলে কাজটি হয়ে যাব।

কমান্ড প্রম্পট দিয়েও কাজটি করা যায়। এ জন্য নোটপ্যাড খুলে reg add “HKCUoftware/Microsoft/Windows/CurrentVersion/Policiesystem” /t Reg_dword /v DisableRegistryTools /f /d 0 সংকেতগুলোকে হুবুহু লিখে EnableRegistry.bat নামে ফাইলটিকে সেভ করুন। ফাইলে ডান বোতাম ক্লিক করে Run as Administrator নির্বাচন করে খুলুন। কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে রেজিস্ট্রি এডিটর সম্পাদনার জন্য সক্রিয় হয়ে যাবে।
Read More »

ওয়েবপেজ থেকে কোনো কিছু কপি করা ঠেকাতে / In order to prevent any copy from website

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


 ওয়েবপেজ থেকে কোনো কিছু কপি করা ঠেকাতে / In order to prevent any copy from website

অনেক ওয়েবসাইটের লেখা বা কোনো বিষয়বস্তু (কনটেন্ট) যে কেউ Ctrl +A চেপেই সবকিছু সিলেক্ট করে কপি করে নিতে পারে। যাঁদের ওয়েবসাইট তাঁরা হয়তো এটা চান না। কেননা, এর ফলে অনেক কিছুই হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে।
ওয়েবপেজের কনটেন্ট কপি করা ঠেকানো যেতে পারে জাভাস্ক্রিপ্টে কয়েক লাইনে প্রোগ্রামিং সংকেত দিয়েই। এ সংকেত আপনার ওয়েবসাইটের হেড ট্যাগে যুক্ত করলেই সব পেজ থেকে Ctrl +A চেপে সিলেক্ট করে কপি করা বন্ধ করতে পারবেন।
প্রোগ্রামিং সংকেত:
<script type=”text/JavaScript”>
//courtesy of hostcoding.com
function killCopy(e){
return false
}
function reEnable(){
return true
}
document.onselectstart=new Function (“return false”)
if (window.sidebar){
document.onmousedown=killCopy
document.onclick=reEnable
}
</script>
Read More »

How do e-mail will be sent back ? / পাঠানো ইমেইল ফেরত আনবেন কীভাবে ?

How do e-mail will be sent back ? / পাঠানো ইমেইল ফেরত আনবেন কীভাবে ?


জিমেইল ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ কিছু সুবিধা রেখেছে গুগল। ভুল করে কারও ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে ফেললে দ্রুততম সময়ে তা আবার ফেরত আনার ব্যবস্থাও রয়েছে। অনেকেই জিমেইল ব্যবহার করেন কিন্তু দরকারি কিছু ফিচারের কথা জানা থাকলে তা কাজে লাগাতে পারেন। সম্প্রতি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট বিজনেস ইনসাইডারের এক ভিডিওতে জিমেইলের কিছু ফিচারের কথা তুলে ধরা হয়েছে।

Read More »

কি-বোর্ড শর্টকাটে প্রোগ্রাম চালু Start Program by Keyboard

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

 Start Programe by Keyboard / কি–বোর্ড দিয়ে প্রোগ্রাম চালু

কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজ দ্রুত করা যায় কি-বোর্ডের কয়েকটি বোতাম চেপেই। যেমন—ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, অ্যাক্সেস, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটরের মতো সব প্রোগ্রামেই আছে শর্টকাট কি ব্যবহারের সুবিধা।
প্রোগ্রাম চালু করতে স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে প্রোগ্রামস হয়ে ক্লিক করে ওপেন করতে হয়। কিন্তু কি-বোর্ডের মাধ্যেমে শর্টকাট কি তৈরি করে শুধু একটি কমান্ডেই প্রতিটি প্রোগ্রাম আলাদাভাবে চালু করা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে মূল্যবান সময়ের আর অপচয় হবে না।
এমএস ওয়ার্ড ও ফটোশপ শর্টকাট কি দিয়ে খুলেতে Start থেকে Programs-এ যান কম্পিউটারে যত প্রোগ্রামস সেটআপ আছে, সব প্রোগ্রাম দেখা যাবে। এবার Microsoft Office Word 2007-এর ওপর মাউসের ডান বোতাম ক্লিক করে Properties-এ যান।এর Shortcut থেকে Shortcut Key ঘরে None -এর পাশে ক্লিক করে কি-বোর্ড থেকে Ctrl চাপ দিলে Ctrl+Alt+ লেখা দেখা যাবে। এবার Ctrl+Alt+ লেখার পাশে এমএস ওয়ার্ড চালু করার জন্য কি-বোর্ড থেকে W চাপুন। অর্থাৎ Ctrl+Alt+W পরিণত হলো শর্টকাটে।Apply করে Ok করুন। এরপর কি-বোর্ড থেকে Ctrl+Alt+W চাপলেই এমএস ওয়ার্ড প্রোগ্রাম চালু হবে এবং যেকোনো কাজ শুরু করতে পারবেন। তারপর একইভাবে স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে প্রোগ্রামসে গিয়ে Adobe Photoshop-এ ডান ক্লিক করে পরবর্তী ডায়লগ বক্স থেকে যেখানে Shortcut Key আছে, সেখানে মাউস ক্লিক করে কি-বোর্ড থেকে Ctrl চাপ দিলে Ctrl+Alt+ লেখা দেখা যাবে। এবার Ctrl+Alt+ লেখার পাশে অ্যাডোবি ফটোশপ প্রোগ্রামটি চালু করার জন্য কি-বোর্ড থেকে P চাপুন। এরপর Apply করে Ok করুন। তারপর কি-বোর্ড থেকে Ctrl+Alt+P চাপলেই এডোবি ফটোশপ প্রোগ্রাম চালু হবে এবং কাজ শুরু করতে পারবেন। এভাবে অন্যান্য প্রোগ্রামের শর্টকাট তৈরি করার মাধ্যেমেও কি-বোর্ড থেকে মুহূর্তেই যেকোনো প্রোগ্রাম চালু করতে পারবেন।

Or 

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চলা কম্পিউটারে কোনো প্রোগ্রাম চালু করতে হলে স্টার্ট মেনু বা স্টার্ট স্ক্রিন থেকে বারবার খুঁজে নিতে হয়। এর পরিবর্তে কি-বোর্ড শর্টকাটের মাধ্যমে কাজটা দ্রুত করা যায়।
কম্পিউটার বা ফাইল এক্সপ্লোরার খুলে সিস্টেম ড্রাইভের প্রোগ্রাম ফাইলস (সাধারণত C:/Program Files) ফোল্ডার থেকে কাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রামটি খুঁজে নিন। যেমন: কম্পিউটারে ইনস্টল করা মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারটি যদি কি-বোর্ডের শর্টকাট বোতাম চেপে চালু করতে চান, তাহলে প্রোগ্রাম ফাইলস ফোল্ডারে যান। এবার মজিলা ফায়ারফক্স ফোল্ডার খুললে শুধু Firefox লেখা প্রোগ্রামটিতে ডান ক্লিক করুন। নির্ধারিত অপশন থেকে Send To/Desktop (create shortcut)-এ ক্লিক করুন। এভাবে ফায়ারফক্সের একটি আইকন ডেস্কটপে চলে আসবে। এখন ডেস্কটপের ফায়ারফক্স আইকনটিতে ডান ক্লিক করে প্রোপার্টিজ অপশনটি বাছাই করুন। সেখান থেকে শর্টকাট ট্যাবে ক্লিক করে নিচের Shortcut Key অংশের ডান দিকের খালি বক্সে ক্লিক করুন। তারপর কি-বোর্ডের Ctrl এবং Alt কি একসঙ্গে চেপে ধরে রেখে সুবিধাজনক অন্য আরেকটি অক্ষর চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফায়ারফক্সের জন্য Ctrl + Alt + F চেপে দিয়ে ওকে করুন। এখন থেকে যখনই আপনি কি-বোর্ডের এই তিনটি বোতাম একসঙ্গে চাপবেন, তখনই ফায়ারফক্স সরাসরি চালু হবে। চাইলে নিজের সুবিধামতো কি-বোর্ডের অন্যান্য বোতামের সমন্বয়ে শর্টকাট কি বা হট-কি নির্ধারণ করে দেওয়া যাবে।
Read More »

Microsoft office file save automatically / ফাইল সেভ হবে একা একাই

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

Microsoft office file save automatically / ফাইল সেভ হবে একা একাই 

অফিসের যাবতীয় কাজে মাইক্রোসফটের গুচ্ছ সফটওয়্যার অফিস বেশ জনপ্রিয়। ধরুন, কখনো কোনো কাজের মাঝখানে বিদ্যুৎবিভ্রাট বা অন্য কোনো কারণে কম্পিউটার হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল। এমএস ওয়ার্ড ফাইলকে শেষবারের মতো সংরক্ষণ (সেভ) করতেও ভুলে গিয়েছিলেন। এমন হলে কাজে বেশ ঝামেলাই হওয়ার কথা।

চাইলে এমন ব্যবস্থা করতে পারেন, যাতে ফাইল একা একা সংরক্ষিত হবে। এমএস অফিস ২০০৭-এ বিশেষ এক অটোরিকভারি সুবিধা রাখা হয়েছে, যা ফাইলকে নির্ধারিত সময় পর পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেভ করে রাখবে।
সাধারণত এমএস অফিস ২০০৭-এ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফাইল সংরক্ষণ করার জন্য ১০ মিনিট নির্ধারণ করা থাকে। চাইলে নিজের পছন্দমতো সময় দিয়ে সাজিয়ে নিতে পারেন। এ জন্য স্টার্ট মেনু থেকে মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড ২০০৭ চালু করে নিন। ডানে ওপরের দিকে অফিস মনোগ্রামে (লোগো) ক্লিক করে আবার Word Options-এ ক্লিক করুন। ডান পাশের তালিকা থেকে Advanced-এ ক্লিক করুন।

একেবারে নিচে আসুন এবং File Locations-এ ক্লিক করুন। স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফাইল কোথায় রাখবেন, সেটি এখানে নির্ধারণ করে দিতে হবে। Documents-এ নির্বাচন করা অবস্থায় Modify-এ ক্লিক করে ফাইল যেখানে রাখবেন, সেটি দেখিয়ে দিন। এবার ডান পাশের তালিকা থেকে Save-এ ক্লিক করুন। এখানে Save AutoRecover information every-এর ঘরে আপনার সুবিধামতো সময় নির্ধারণ করে দিন।

কোনো কারণে যদি কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে পরবর্তী সময়ে যেকোনো সময়ে অফিস প্রোগ্রাম চালু করলেই অটোরিকভারি সুবিধা পাওয়া যাবে। এই নিয়মে এমএস অফিসে থাকা সব প্রোগ্রামে একই সুবিধা পাওয়া যাবে।
Read More »

How to Install WordPress / ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করবেন যেভাবে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

 How to Install WordPress / ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করবেন যেভাবে

 ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু ব্যবস্থাপনার সফটওয়্যার হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস বেশ জনপ্রিয়। আউটসোর্সিংয়ের কাজ পওায়ার বাজারেও (মার্কেটপ্লেস) ওয়ার্ডপ্রেসের অনেক চাহিদা। ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনার জন্য তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ হলো ওয়ার্ডপ্রেস। প্রোগ্রামিং না জেনেও এটি দিয়ে ওয়েবসাইট বানানো যায়। ওয়ার্ডপ্রেস শেখার জন্য নিজের কম্পিউটারে এক্সঅ্যাম্প (xampp) সফটওয়্যারটি (সার্ভার) ইনস্টল করে তারপর ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করতে হয়।

ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করার জন্য প্রথমে http://goo.gl/qC5dIr ঠিকানা থেকে এক্সঅ্যাম্প সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে নামিয়ে নিতে হবে। এরপর ওটা ইনস্টল করুন। xampp Control panel খুলে Apache এবং MySQL-এর ডান পাশ থেকে Start-এ ক্লিক করে চালু করুন। পাশে Running লেখা থাকলে মনে করবেন চালু হয়েছে। আপনার কম্পিউটারে স্কাইপ চালু থাকলে অ্যাপাচি নাও চালু হতে পারে। তখন স্কাইপ লগ-আউট করে স্টার্টে ক্লিক করলে চালু হবে। আর যদি উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল থেকে কোনো বার্তা আসে, তাহলে Allow Access-এ ক্লিক করুন।

এখন http://localhost/phpmyadmin ঠিকানার ওয়েবসাইটে যান। ভাষা নির্বাচন করতে বললে ইংরেজি বেছে নিন। তারপর ডেটাবেইস ক্লিক করুন। Create database-এ কোনো নাম (যেমন: database) লিখে Create বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে database নামে একটি ডেটাবেইস তৈরি হয়ে যাবে।

এরপর http://wordpress.org/download ঠিকানা থেকে ওয়ার্ডপ্রেস নামিয়ে আনজিপ করে C: ড্রাইভের htdocs (C:/xampp/htdocs) ফোল্ডারে পেস্ট করুন। এখন আবার http://localhost/wordpress ঠিকানায় যান। তারপর Create a Configuration File-এ ক্লিক করে Let’s go!-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ খুললে Database Name-এ আপনার ডেটাবেইসের নাম (database) লিখুন। User Name-এ root লিখুন। Password-এ কোনো কিছু লেখার দরকার নেই। ফাঁকা রেখে দিন। আর কোনো কিছু পরিবর্তন না করে Submit বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Run the install বাটনে ক্লিক করে নতুন পেজ ওপেন হলে Site Title-এ কোনো কিছু লিখুন। Username-এ admin এবং Password-এ দুবার পাসওয়ার্ড লিখুন। Your E-mail-এ আপনার ই-মেইল ঠিকানা লিখুন। এখন Install Wordpress-এ ক্লিক করুন। ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল হয়ে যাবে। এখন ওয়ার্ডপ্রেসে লগইন করার জন্য http://localhost/wordpress/wp-login.php ঠিকানায় যান। এখানে Username-এ admin এবং Password-এ আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log In বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে ওয়ার্ডপ্রেসে লগইন হয়ে যাবে। তারপর ড্যাশবোর্ড থেকে আপনার পছন্দমতো করে পোস্ট, পেজ যোগ করে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটটি সাজাতে পারেন।
Read More »

And when the computer is off / কম্পিউটার যখন–তখন বন্ধ হলে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

And when the computer is off / কম্পিউটার যখন–তখন বন্ধ হলে

চালু কম্পিউটার কিছুক্ষণ পরপর হঠাৎ বন্ধ হয়ে আবার চালু (রিস্টার্ট) হয়, এমন সমস্যায় মাঝেমধ্যেই পড়তে হয়। এমনটা হলে বিচলিত হয়ে পড়েন ব্যবহারকারী। হতে পারে এটা সফটওয়্যারের কোনো সমস্যা কিংবা যন্ত্রাংশের সমস্যা। বেশির ভাগ সময় নিজেই এর সমাধান বের করা যায়। অন্তত ধারণা পাওয়া যাবে আসলে ঠিক কী কারণে এমন ঘটছে।
হঠাৎ করে কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার সমস্যা কেন হচ্ছে, তা খুঁজে বের করতে Windows key + R চেপে রান প্রোগ্রাম চালু করুন। এবার sysdm.cpl লিখে এন্টার করুন বা ডেস্কটপের কম্পিউটার আইকনে ডান ক্লিক করে প্রপার্টিজে ক্লিক করুন। এখানে বাঁ পাশের Advanced system settings-এ ক্লিক করুন। দুই ক্ষেত্রেই সিস্টেম প্রপার্টিজ উইন্ডো আসবে।

সিস্টেম প্রপার্টিজ এলে Advanced ট্যাবে ক্লিক করে Startup and Recovery বোতামের নিচে Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো খুললে এর মধ্যে থাকা System failure অপশনের নিচে Automatically restart অপশন থেকে টিকচিহ্ন উঠিয়ে দিন। Write an event to the system log-এ টিক দিয়ে ওকে করুন। ফলে এখন থেকে কিছু হলেও হঠাৎ করে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে আবার চালু (রিস্টার্ট) হবে না। কম্পিউটারে সমস্যা হলে কিছু লেখাসহ একটা নীল পর্দা দেখা যাবে। মাইক্রোসফট এটাকে স্টপ এরর বললেও উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্লু স্ক্রিন অব ডেথ বা বিএসওডি নামেই ব্যাপক পরিচিত।

এই নীল পর্দা বা ব্লু স্ক্রিনে ভেসে থাকা লেখাগুলো থেকেই প্রাথমিকভাবে বোঝা যাবে কম্পিউটারে আসলে ঠিক কী সমস্যা হচ্ছে। সব লেখা পড়ে হয়তো বোঝা যাবে না, কারণ অনেক কারিগরি তথ্য থাকে। তবে পর্দার ওপরের দিক থেকে দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে বড় করে থাকা লেখাটাই আসলে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ লেখাটি কোথাও লিখে রাখুন।
এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করে গুগল অনুসন্ধানের মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকে জেনে নিন এই কম্পিউটার ত্রুটির আসল কারণ কোনটি। এটা কি কোনো সফটওয়্যারের কারণে ঘটছে? সমস্যাটি র্যামের ত্রুটির কারণেও হতে পারে। আবার নতুন কোনো যন্ত্রাংশ ঠিকমতো ইনস্টল বা সমর্থন না করলেও এ রকম হতে পারে। মূল কারণ বের করে ফেললে সমস্যার সমাধান বের করা খুব একটা কঠিন হবে না, আশা করা যায়।
 
Read More »

When the laptop keyboard does not work / ল্যাপটপের কিবোর্ড যখন কাজ করে না

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


When the laptop keyboard does not work / ল্যাপটপের কিবোর্ড যখন কাজ করে না 

ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে বড় একটি সমস্যা—হঠাৎ কিবোর্ডের কাজ না করা। যন্ত্রাংশ বা সফটওয়্যারের কারণে এমন সমস্যা হতে পারে। কিন্তু কিবোর্ডে কখনো বেশি চাপ পড়লে বা অসাবধানতায় তরল কোনো পদার্থ পড়লে এর বোতামগুলোর সংযোগস্থলে শর্টসার্কিট হতে পারে। তবে বড় ধরনের যন্ত্রাংশজনিত সমস্যা না হলে কয়েকটি কৌশল অবলম্বন করলেই কিবোর্ড আবার সচল হয়ে উঠবে।

ডিভাইস সফটওয়্যার পরীক্ষা: স্টার্ট মেন্যুতে devmgmt.msc লিখুন। ডিভাইস ম্যানেজার এলে ক্লিক করে সেটি খুলুন। অনেক সময় যন্ত্রাংশের সমস্যার কারণে কিবোর্ড ড্রাইভ এখানে লুকিয়ে থাকে। তাই ডিভাইস ম্যানেজারের View-এ ক্লিক করে Show hidden devices-এ ক্লিক করুন। এবার এখানকার তালিকার Keyboards-এ দুই ক্লিক করলে আপনার ল্যাপটপের ডিভাইসের নাম দেখতে পাবেন। এখানে হলুদ ত্রিভুজের মধ্যে বিস্ময়বোধক কোনো চিহ্ন এলে ল্যাপটপ নির্মাতার ওয়েবসাইটে গিয়ে মডেল নম্বর দিয়ে চালক সফটওয়্যার (ড্রাইভার) খুঁজতে হবে এবং এর সর্বশেষ সংস্করণ নামিয়ে ব্যবহার করলেই কিবোর্ড সচল হয়ে উঠবে। না হলে কিবোর্ড ড্রাইভারে ডান ক্লিক করে Uninstall করুন। আনইনস্টল শেষে Action মেন্যুতে ক্লিক করলে Scan for hardware changes-এ ক্লিক করুন। এবার কম্পিউটার বন্ধ করে আবার চালু করুন (রিস্টার্ট)। কিবোর্ডটি আবার কার্যকর হয়ে উঠবে।

বায়োস সেটিংস থেকে: কম্পিউটার রিস্টার্ট করে Esc চেপে ধরে থাকুন। যদি স্টার্ট-আপ মেন্যু না আসে তবে বুঝতে হবে কিবোডের্র যন্ত্রাংশে কোনো সমস্যা হয়েছে। এ জন্য বাড়তি (এক্সটার্নাল) একটি কিবোর্ড লাগিয়ে আবার Esc চেপে ধরে রাখুন স্টার্ট-আপ মেন্যুর পর্দা আসা পর্যন্ত। এইচপির ল্যাপটপের জন্য স্টার্ট-আপ মেন্যু এলে F10 key চেপে বায়োসে (অন্য ব্রান্ড ব্যবহারকারীরা তাঁদের ল্যাপটপের বায়োস কি চেপে ঢুকুন। এবার F5 চাপলে load the default settings করুন। কি F10 চাপলে সেটিংস সেভ হয়ে কম্পিউটার পুনরায় চালু করলে অনেক সময় কিবোর্ড ঠিক হয়ে যায়। এ ছাড়া সফটওয়্যার সমস্যায় কিবোর্ড কাজ না করলে উইন্ডোজের সিস্টেম রেস্টোর করে দেখা যেতে পারে। আবার কিবোর্ডের ভেতর ময়লা জমে থাকলেও কি ঠিকভাবে আর কাজ করে না। তাই ল্যাপটপ বন্ধ অবস্থায় কিবোর্ড ভালোভাবে পরিষ্কার করলে কিগুলো সচল হয়ে উঠতে পারে। 
Read More »

If the mouse buttons do not work / মাউসের বোতাম যদি কাজ না করে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

If the mouse buttons do not work / মাউসের বোতাম যদি কাজ না করে

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের মধ্যে মাউস খুব দরকারি এবং অনেক কাজের কাজি। কিন্তু এই মাউসের বোতাম যদি কখনো কাজ না করে তাহলে বেশ ঝামেলাই পোহাতে হয়। সাধারণত মাউসের প্রধান দুই বোতামের মধ্যে লেফট বা বাম বোতাম চেপে কোনো প্রোগ্রাম খোলা যায় বা কোনো কাজ করা যায়। আর ডান বা রাইট বোতাম চেপে কোনো প্রোগ্রামের মেনু আনা যায়। এই ডান-বামের ব্যবহার ডান হাতি ও বাম হাতিদের জন্য দরকারমতো ঠিক করে নেওয়া যায়।

কখনো মাউসের একটি বোতাম কাজ না করলে বাম বোতামকে ডান বোতাম বানিয়ে নিয়েও দরকারি কাজ সারা যাবে। সাধারণত মাউস প্রোপার্টিজ থেকে প্রাইমারি বোতামকে সেকেন্ডারি বোতাম হিসেবে কাজ করানো যাবে। এ জন্য উইন্ডোজ-৭-এর পরবর্তী সব সংস্করণের জন্য স্টার্ট মেনুতে গিয়ে Mouse লিখুন। মাউস প্রোপার্টি এলে সেটি খুলুন। Button Configurations-এর মধ্যে থাকা Switch primary and secondary buttons-এর পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে ওকে করুন। এখন থেকে ডান বোতামের কাজগুলো বাম বোতাম করবে আর বাম বোতামের কাজ ডান বোতাম করবে।  
Read More »

Speed up your Pen drive / বাড়িয়ে নিন পেনড্রাইভের গতি

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

Speed up your Pen drive / বাড়িয়ে নিন পেনড্রাইভের গতি

কম্পিউটারে তথ্য স্থানান্তরের জন্য বেশি ব্যবহৃত হয় পেনড্রাইভ। ছোট্ট একটা পেনড্রাইভ অনেক তথ্য ধারণ করতে পারে। এখন আমূল পরিবর্তন এসেছে পেনড্রাইভের তথ্য স্থানান্তরের গতিতে। কিছু সমস্যার কারণে পেনড্রাইভ ধীরগতিতে কাজ করতে পারে। সহজ কিছু কৌশল খাটালে পেনড্রাইভের গতি বাড়িয়ে নেওয়া সম্ভব।

এনটিএএস ফাইল সিস্টেম
পেনড্রাইভের গতি বাড়াতে ফাইল সিস্টেম অবশ্যই এনটিএফএস (নিউ টেকনোলজি ফাইল সিস্টেম) হতে হবে। যদি এনটিএফএস করা না থাকে তাহলে পেনড্রাইভের ওপর ডান ক্লিক করে ফরম্যাট করুন। তারপর File system থেকে NTFS নির্বাচন করে, Quick Formate থেকে টিক উঠিয়ে দিন এবং Start বাটনে ক্লিক করে পেনড্রাইভটি ফরম্যাট না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

দূর করুন ডিস্কের ত্রুটি
ডিস্কের ত্রুটি দূর করতে পেনড্রাইভের ওপর ডান বাটনে ক্লিক করে Properties নির্বাচন করুন। এরপর Tool ট্যাব নির্বাচন করুন। Check বাটনে ক্লিক করে Start বাটনে ক্লিক করুন। এই কাজটি সম্পন্ন হতে কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট সময় লাগতে পারে। সময় নির্ভর করবে পেনড্রাইভের খালি জায়গার ওপর।

কিছুদিন পরপর ফরম্যাট
যখন আপনি অনেক দিন ধরে পেনড্রাইভ ব্যবহার করবেন তখন পেনড্রাইভের তথ্য স্থানান্তরের গতি কমে যায়। আপনি আপনার পেনড্রাইভটি ফরম্যাট করলে আবার আগের গতি ফিরে পাবেন। এই কাজটি মাসে অন্তত একবার করাই ভালো। এ ছাড়া আপনি আপনার ইউএসবি পোটের সংস্করণ হালনাগাদ (২.০ থেকে ৩.০) করে নিলেও আপনার পেনড্রাইভের তথ্য স্থানান্তরের গতি অনেকটাই বাড়বে।
 
Read More »

If you Failure Shutdown computer / কম্পিউটার বন্ধ করতে পারছেন না?

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

If you Failure Shutdown computer / কম্পিউটার বন্ধ করতে পারছেন না?



প্রয়োজনীয় কাজ শেষে কম্পিউটার বন্ধ করতে গিয়ে অনেক সময় স্টার্ট মেনু থেকে পাওয়ার অপশনে ক্লিক করে দেখলেন সেখানে Shut down, Restart, Sleep বা Hibernate কোনো অপশনই পাওয়া যায় না। আবার Win Key+X চেপে পাওয়ার ইউজার মেনুতে গেলে সেখানেও দেখা যায় একই অবস্থা। শুধু Sign out অপশন দেখায়। কখনো নিজের ভুলে বা কম্পিউটার ভাইরাসের কারণে অ্যাডমিন বিধিনিষেধ (রেস্ট্রিকশন) আরোপ হলে স্টার্ট মেনুর পাওয়ার অপশনে প্রয়োজনীয় পাওয়ার সেটিংসগুলো দেখা যায় না। সেটি কখনো কখনো “This operation has been cancelled due restrictions in effect on this computer. Please contact your system administrator” বার্তার মাধ্যমেও জানিয়ে দেওয়া হয়। এই সমস্যা দূর করার জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়।

উইন্ডোজ ৭ আল্টিমেট, উইন্ডোজ ৮, ৮.১ ও ১০ প্রফেশনাল সংস্করণের জন্য গ্রুপ পলিসি এডিটরকে সম্পাদনা করতে হবে। স্টার্ট মেনুতে গিয়ে Gpedit. msc লিখুন। Best match থেকে Gpedit. msc এর মাইক্রোসফট কমন কনসোল দেখা গেলে ক্লিক করে সেটি খুলুন। এবার লোকাল গ্রুপ পলিসি এডিটরের বামের তালিকার User Configuration ক্লিক করে আবার Administrative Templates-এ ক্লিক করুন। এখানে Start Menu and Taskbar-এ ক্লিক করুন। এবার ডানের তালিকার Remove and prevent access to the Shut Down, Restart, Sleep and Hibernate commands সেটিংসটি খুঁজে নিয়ে তাতে দুই ক্লিক করে খুলুন। নতুন উইন্ডো এলে এখানে Disabled নির্বাচন করে নিচের Apply বোতামে ক্লিক করুন। এবার পাওয়ার অপশন থেকে Sign out বা Log off করলে স্টার্ট মেনুতে পাওয়ার অপশনগুলো যোগ হয়ে যাবে।

উইন্ডোজ ৭, ৮, ৮.১ ও ১০ এর অন্যান্য সংস্করণের জন্য
Run-এ গিয়ে Regedit লিখে এন্টার চাপুন। ইউজার অ্যাকাউন্ট কন্ট্রোল থেকে বার্তা এলে ইয়েস দিন। এখন রেজিস্ট্রি এডিটরের HKEY_CURRENT_USER থেকে SoftwareMicrosoftWindowsCurrentVersionPolicies-এ ক্লিক করে Explorer পাথটি খুলুন। এডিটরের পাথটি সঠিকভাবে খুলতে পারলে এক্সপ্লোরারের ডান দিকে NoClose নামে একটি এন্ট্রি দেখতে পাবেন। তাতে দুই ক্লিক করে খুলে Value data ঘরে যে মানই থাকুক সেটি কেটে 0 (শূন্য) লিখে ওকে চেপে বের হয়ে আসুন। এখন পাওয়ার অপশন থেকে Sign out বা Log off করলে স্টার্ট মেনুসহ অন্যান্য সব পাওয়ার মেনুতে শাটডাউন, রিস্টার্টসহ অন্যান্য অপশন যোগ হবে। 
Read More »

How to Computer Shutdown Autometicaly / কম্পিউটার বন্ধ হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

How to Computer Shutdown Autometicaly / কম্পিউটার বন্ধ হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে

ইন্টারনেট থেকে বড় আকারের কোনো ফাইল নামাতে (ডাউনলোড) গিয়ে অনেক সময় অপেক্ষা করতে হয়। ডাউনলোড শেষ হলে তবেই কম্পিউটার বন্ধ করতে হয়। সাধারণত কোনো ফাইল ডাউনলোড শেষ না হওয়া পর্যন্ত কম্পিউটার বন্ধ করার উপায় থাকে না। যঁারা নির্দিষ্ট সময় পর কম্পিউটার বন্ধ করতে চান, তাঁরা কাজটি সহজেই করতে পারেন।

এ কাজটি করতে চাইলে প্রথমে কত সময় পর কম্পিউটার বন্ধ করতে চান সেটি ঠিক করুন। এবার কাঙ্ক্ষিত সময়টিকে সেকেন্ডে হিসাব করুন। যেমন ১৫ মিনিট হলে হবে ৯০০ সেকেন্ড। এবারে ডেস্কটপে গিয়ে ডান ক্লিক করে নিউ থেকে শর্টকাট খুলুন। এবারে নতুন উইন্ডোতে টেক্সট বক্সে SHUTDOWN-s-t 900 লিখুন। এবারে নেক্সট ও ফিনিশে ক্লিক করে বের হয়ে আসুন। এখন ডেস্কটপে শাটডাউন নামে একটি শর্টকাট ফাইল তৈরি হবে। ওই শর্টকাটে ক্লিক করলেই ৯০০ সেকেন্ড বা ১৫ মিনিট পর কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবেই বন্ধ হয়ে যাবে। আপনি চাইলে শর্টকাট বানানোর সময় SHUTDOWN-s-t 900 এ s এর জায়গায় r লিখলেই যে শর্টকাটটি তৈরি হবে সেটি দিয়ে কম্পিউটার আবার চালুও করা যাবে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে।
 
Read More »

Computer start up Firstly / কম্পিউটার চালু হতে দেরি হলে

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

Computer start up Firstly / কম্পিউটার চালু হতে দেরি হলে

কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কিছু প্রোগ্রাম (স্টার্টআপ) এবং দরকারি-অদরকারি অনেক ফাইলও চালু হতে থাকে। এ কারণে কম্পিউটার চালু হতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় নেয়। কম্পিউটার যাতে দ্রুত চালু করা যায়, সে জন্য উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমে ‘ফাস্ট স্টার্টআপ’ নামে নতুন সুবিধা যোগ করা হয়েছে। এটি সক্রিয় করলে কম্পিউটার চালু হতে সময় কম লাগবে। এ জন্য দুটি পদ্ধতি রয়েছে।

ফাস্ট স্টার্টআপ চালু
উইন্ডোজ ১০-এর স্টার্ট মেনু থেকে Settings-এ ক্লিক করুন। সেটিংস এলে ওপরে ডান দিকের ঘরে Power Options লিখে এন্টার করুন। পাওয়ার অপশন এলে সেটির ডান পাশের তালিকা থেকে Choose what the power buttons do লিঙ্কে ক্লিক করুন। এবার Define Power Buttons and Turn on Password Protection-এর নিচে Change settings that are currently unavailable-এ ক্লিক করুন। এতে নিচের লুকানো অপশনগুলো খুলবে। এবার Shutdown Settings-এর Fast Startup for Windows 10-এর পাশে টিক চিহ্ন ঠিক রেখে বাকি Hibernate, Sleep-এর টিক চিহ্ন তুলে দিন। Save changes চেপে বের হয়ে আসুন। এবার কম্পিউটার আবার চালু (রিস্টার্ট) করে নিয়ে পার্থক্যটা দেখুন।
স্টার্টআপ ম্যানেজার সম্পাদনা: স্টার্টআপ ম্যানেজারে প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম রেখে বাকি প্রোগ্রামগুলো নিষ্ক্রিয় করতে উইন্ডোজের টাস্কবারে রাইট ক্লিক করে Task Manager খুলুন। টাস্ক ম্যানেজারের Startup ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে অনেক প্রোগ্রাম দেখতে পাবেন, যেগুলো কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় চালু হতে থাকে। Startup Impact কলামে কোন প্রোগ্রাম কত মেমোরি ব্যবহার করছে, তা দেখা যাবে। এবার High বা Low ভিত্তিতে এবং কাজের ধরন অনুযায়ী প্রোগ্রাম নিষ্ক্রিয় (ডিজেবল) করতে হবে। যে প্রোগ্রাম মনে হবে দরকার নেই, তাতে রাইট ক্লিক করে Disable করুন। এভাবে উচ্চ ও নিম্ন অবস্থা দেখে নিয়ে প্রোগ্রামগুলো নিষ্ক্রিয় করলে কম্পিউটার চালু হতে সময় কম লাগবে।
Read More »

Signature on Gmail / জিমেইলে সই করুন

 Signature on Gmail / জিমেইলে সই করুন

যখন কোনো ই-মেইল আসে তখন দেখা যায় অনেকের মেইলের নিচে সুন্দর করে তার নাম, ঠিকানা, পেশা ইত্যাদি লেখা থাকে। একেই বলে ই-মেইল সই। আপনি যখন কাউকে ই-মেইল করেন তখন নিউ ই-মেইল বা কম্পোজ পেজ খুলে ই-মেইল লিখে এর শেষে আপনার নাম, পরিচয় লেখেন। আপনি যদি প্রতিদিন অনেক ই-মেইল করেন তাহলে প্রতিবার মেইল লেখার পর নিচে আপনার নাম, পরিচয় দিতে হয়। এতে অনেক সময় নষ্ট হয়। আপনি চাইলে আপনার ই-মেইলের নিউ ই-মেইল বা কম্পোজ পেজে আগে থেকেই আপনার নাম, পরিচয় লিখে রাখতে পারেন। তাহলে আপনি যতবারই ই-মেইল করেন না কেন এই নাম-পরিচয় ব্যবহার করতে পারবেন। বারবার আপনি নাম-পরিচয় লেখার হাত থেকে বেঁচে যাবেন এবং এতে আপনার অনেক সময়ও বাঁচবে। স্বাক্ষর যোগ করতে প্রথমে জিমেইলে লগইন করে ওপরে ডান পাশে আপনার নাম বা ই-মেইল অ্যাড্রেসের নিচে Settings আইকন থেকে Settings-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি https://mail.google.com/mail/u/0/ #settings/general ঠিকানায় যান। এখন নিচে Signature: এর পাশে No signature এর নিচের বাটনটি নির্বাচন করুন এবং নিচের বক্সে আপনার পছন্দমতো নাম-পরিচয় লিখে সবার নিচে Save changes বাটনে ক্লিক করুন। এখন আপনার জিমেইল কম্পোজ পেজে গিয়ে দেখুন আপনার নাম-পরিচয় লেখা দেখাবে। l 
Read More »

How to Increase File Ttransfer speed / তথ্য স্থানান্তর গতি বাড়িয়ে নিন

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

 How to Increase File Ttransfer speed / তথ্য স্থানান্তর গতি বাড়িয়ে নিন

এক কম্পিউটার থেকে আরেক কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদানের সময় অনেক ক্ষেত্রে দেরি হয়। তথ্য আদান প্রদানের এই দেরিতে অনেক সময় বিরক্তি চলে আসে। সময়টা কমাতে সাধারণত উইন্ডোজ বাইরের যন্ত্রের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য Quick removal পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। কাজটি দ্রুত করতে Quick removal তথ্য স্থানান্তরকে বন্ধ রেখে ইউএসবিতে ব্যবহৃত যন্ত্রগুলোর গতি বাড়াতে Better performance পদ্ধতি সক্রিয় করা জরুরি।

যা করবেন: ব্যবহৃত পেনড্রাইভ বা এক্সটার্নাল হার্ডড্রাইভকে ইউএসবিতে লাগান। উইন্ডোজ সাতের পরের যেকোনো সংস্করণের জন্য Win Key + E চেপে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার চালু করুন। এবার ALT + D একসঙ্গে চাপলে অ্যাড্রেসবারের পাথ সিলেক্ট হবে। এটি কেটে দিয়ে সেখানে devmgmt.msc লিখে এন্টার করুন। ডিভাইস ম্যানেজার চালু হলে এখানের তালিকার Disk drives-এ দুই ক্লিক করে এক্সপান্ড করুন। এখানে আপনার কম্পিউটারে লাগানো পেনড্রাইভ বা বহিরাগত যন্ত্রের ড্রাইভ দেখা যাবে। কাঙ্ক্ষিত মডেল দেখে নিয়ে তার ড্রাইভে দুই ক্লিক করলে এর প্রপার্টি খুলবে। এবার প্রপার্টি উইন্ডোর Policies ট্যাবে ক্লিক করুন। Removal policy-এর অধীনে থাকা Better performance-এর রেডিও বাটনে ক্লিক করে সেটিকে নির্বাচন করুন। এর ঠিক নিচের Write-caching policy-এর অধীনের Enable write caching on the device এর পাশে ক্লিক করে টিক দিয়ে ওকে চাপলেই কাজটি সম্পন্ন হবে।

অনেক যন্ত্রেই ক্যাশিং পদ্ধতিটি সমর্থন না-ও করতে পারে। তবে আধুনিক অধিকাংশ যন্ত্রেই এটি সমর্থন করে এবং এর ফলে তথ্য স্থানান্তর গতিও বাড়বে। তবে প্রত্যেকবার তথ্য স্থানান্তর শেষে ইউএসবি থেকে যন্ত্রটি খোলার আগে Safely Remove Hardware অপশনটি ব্যবহার করে খুলতে হবে। তাই তথ্য নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রত্যেকবার স্থানান্তর শেষে টাস্কবারে গিয়ে Safely Remove Hardware ব্যবহার করুন অথবা উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে গিয়ে পেনড্রাইভ বা এক্সটার্নাল যন্ত্রে রাইট ক্লিক করে Eject-এ ক্লিক করুন এবং কাজ শেষে যন্ত্রটি ইউএসবি পোর্ট থেকে খুলে নিয়ে অন্য কম্পিউটারে ব্যবহার করুন। 

Read More »

Delete File Recover from Hard Disk / মুছে যাওয়া ফাইল উদ্ধার

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com

 Delete File Recover from Hard Disk / মুছে যাওয়া ফাইল উদ্ধার

ভুল করে বা কোনো কারণে কম্পিউটার থেকে ফাইল মুছে ফেলার পর ব্যাপারটা দ্রুত ধরতে পারলে সাধারণত তথ্য উদ্ধার করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। মুছে যাওয়ার পর যতবারই হার্ডডিস্কে নতুন কোনো তথ্য লেখা বা ফাইল তৈরি হবে, তথ্য উদ্ধারের সম্ভাবনাও তত কমতে থাকবে। তাই কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইল যদি মুছেই যায়, তাহলে কম্পিউটার একটু কম ব্যবহার করলে তথ্য উদ্ধার করাটা সহজ হবে।
রিসাইকল বিন পরীক্ষা করুন
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমচালিত কম্পিউটারগুলোতে নিরাপদ ব্যবস্থা হিসেবে স্বাভাবিকভাবে মুছে যাওয়া ফাইলগুলো রিসাইকল বিনে জমা রাখে। ব্যবহারকারী পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন মনে করলে সেখান থেকে মুছে যাওয়া ফাইল সহজে উদ্ধার করতে পারেন। তাই মুছে যাওয়া ফাইল উদ্ধার করতে চাইলে প্রথমে সেখানেই খোঁজ করুন।
ডেস্কটপে সাধারণত রিসাইকল বিনের একটি আইকন থাকে, এটি খুলে যদি সেখানে প্রয়োজনীয় ফাইলটি পাওয়া যায়, তাহলে তাতে ডান ক্লিক করে রিস্টোর অপশনে ক্লিক করুন। যেখান থেকে ফাইলটি মুছে ফেলা হয়েছিল, সেখানে আবার চলে আসবে।
ব্যাকআপ ব্যবহার
হার্ডড্রাইভ বা ডকুমেন্ট লাইব্রেরি যদি নিয়মিতভাবে অন্য কোথাও ব্যাকআপ নেওয়ার ব্যবস্থা থাকে, তাহলে সেখানে মুছে যাওয়া ফাইলের একটা কপি থাকতে পারে। ব্যাকআপ যদি বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক বা পেনড্রাইভে নেওয়া হয়ে থাকে, তাহলে তথ্য উদ্ধারের জন্য সেটিও ভালো একটি উৎস।
তৃতীয় পক্ষের সফটওয়্যার ব্যবহার
মুছে যাওয়া ফাইল যদি রিসাইকল বিনেও পাওয়া না যায়, তাহলেও সেসব ফাইল হার্ডডিস্কে থাকতে পারে। এসব তথ্য উদ্ধারের জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার রয়েছে। Recuva Portable তেমনই একটি সফটওয়্যার। সহজ ব্যবহারবিধির পাশাপাশি বহনযোগ্য এ সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যেই পাওয়া যায়। তাই সফটওয়্যারটি ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিলেই হলো, ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়বে না। সবচেয়ে ভালো হয়, অন্য কোনো কম্পিউটার থেকে এটি নামিয়ে আনজিপ করে কোনো পেনড্রাইভে কপি করলে।
তারপর মুছে যাওয়া ফাইলের কম্পিউটারে পেনড্রাইভটি প্রবেশ করিয়ে সেখান থেকে সফটওয়্যারটি চালু করুন। সফটওয়্যারটি নামানো যাবে http://goo.gl/KUpJYM ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। এভাবে যদি তথ্য উদ্ধার করা সম্ভব না হয়, তাহলে কম্পিউটার যথাসম্ভব কম ব্যবহার করে পেশাগতভাবে দক্ষ এমন কারও সাহায্য নিতে হবে।
Read More »

Advantage of Google chrome / গুগল ক্রোমের যত সুবিধা

Advantage of Google chrome / গুগল ক্রোমের যত সুবিধা

ওয়েবসাইট দেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার গুগল ক্রোমে সাধারণ ব্যবহারকারীর কাজের সুবিধা বাড়াতে প্রতিনিয়ত হালনাগাদ হয়। তেমন কিছু সুবিধা এবং কৌশল শিখে নিলে দরকারি কাজগুলো আরও দ্রুত সমাধা করা যাবে। কম্পিউটারে গুগল ক্রোম ব্রাউজার না থাকলে https://goo.gl/nzcoFm ঠিকানা থেকে অফলাইন ইনস্টলারটি নামিয়ে নিন। এরপর কম্পিউটারে ইনস্টল করুন।
টেনে ধরে সার্চ: ক্রোমে কোনো তথ্য বা প্রবন্ধ খুঁজতে বা পড়তে গিয়ে নতুন কোনো বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইছেন। সেটিকে আলাদা ট্যাবে লিখে সার্চ না করেই সেটি সম্পর্কে জানা যায়। সে জন্য কাঙ্ক্ষিত বিষয়ের লেখাগুলোকে মাউস দিয়ে নির্বাচন করে তাতে আবার মাউসের বাঁ বোতাম চেপে ধরে টেনে (ড্রাগ) আরেকটি ট্যাবে ছেড়ে দিলে গুগল সেটি সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে দেখাবে।
সাম্প্রতিক পাতা: CTRL + H চাপলে সাম্প্রতিক ব্যবহৃত পাতাগুলোকে হিস্ট্রিতে খুলে দেখায়। কিন্তু হিস্ট্রি পাতায় না গিয়েও শুধু মাউস ক্লিক করেই সাম্প্রতিক পাতা দেখা যায়। এ জন্য ক্রোম ব্রাউজারের ডানের কর্নারে থাকা ব্যাক বাটনে মাউসের বাঁ বোতাম চেপে ধরে রাখলে সাম্প্রতিক ব্যবহার করা পেজকে দেখা যাবে এবং প্রয়োজন মতো তাতে ক্লিক করে সেখানে যাওয়া যাবে।
Read More »

Online Bangla Font to Unicode Font Converter / ফন্ট রূপান্তর সহজে

Online Bangla Font to Unicode Font Converter / ফন্ট রূপান্তর সহজে

 ওয়েবসাইটে একই সঙ্গে বাংলা ও ইংরেজি লেখা দেখার জন্য ইউনিকোড ফন্ট ব্যবহার করা হয়। বিজয় কি-বোর্ডের বোতামগুলোতে বাংলা লেখা থাকায় বিজয় সফটওয়্যার ইনস্টল করে SutonnyMJ ফন্ট নির্বাচন করে খুব সহজেই বাংলা লেখা যায়। কিন্তু অভ্র ইউনিকোডের আলাদা কি-বোর্ড না থাকায় অভ্র ইউনিকোডে বাংলা লিখতে মাঝেমধ্যে সমস্যা হয়। যেমন কোন বোতাম চাপলে কোন অক্ষর লেখা হবে সেটি অনেক সময় মনে থাকে না। তখন অভ্র কি-বোর্ড লে-আউটের সাহায্য নিতে হয়।

ইচ্ছা করলে খুব সহজেই একটি ওয়েবসাইটের সাহায্যে বিজয় ফন্ট দিয়ে লেখা বাংলাকে অভ্র ইউনিকোডের বাংলা ফন্টে রূপান্তর করা সম্ভব। আবার একইভাবে অভ্র ইউনিকোড দিয়ে লেখা বাংলাকে বিজয় ফন্টে রূপান্তরও করা যাবে। এ জন্য প্রথমে www.banglaconverter.com ঠিকানায় যান। তারপর বাঁ পাশের টেক্সটবক্সে বিজয় ফন্ট দিয়ে লেখাগুলো পেস্ট করে বা ডান পাশের টেক্সটবক্সে ইউনিকোড দিয়ে লেখাগুলো পেস্ট করে কনভার্ট বিজয় টু ইউনিকোড বা কনভার্ট ইউনিকোড টু বিজয় বাটনে ক্লিক করুন।
Read More »

অফলাইনে দেখুন জিমেইল / You can see Gmail on off line

 কম্পিউটারে বসে ইন্টারনেটে কাজ করছেন। হঠাৎ ইন্টারনেটের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বা গতি খুব ধীর। কিন্তু জিমেইল খুলে দেখা দরকার। কী করবেন?
জিমেইলের অফলাইন মোড নামে একটি সুবিধা আছে, যেটা সক্রিয় রেখে ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া অর্থাৎ অফলাইনেও জিমেইল দেখে নিতে পারবেন।
প্রথমে গুগল ক্রোম ব্রাউজার দিয়ে আপনার জিমেইলে ঢুকুন। এবার   https://goo.gl/pfLjEa   ঠিকানায় গিয়ে ওপরে ডান পাশ থেকে Add to Chrome–এ ক্লিক করুন। ছোট একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করতে বললে ইনস্টল করুন। এখন ওপরে ডান পাশ থেকে Visit Website-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Allow offline mail নির্বাচন করে Continue-এ ক্লিক করুন। এখন অফলাইন মোডে আপনার জিমেইলের ইনবক্স দেখতে পাবেন। এই পেজটিই হলো অফলাইন মোডে জিমেইল।
সম্পূর্ণ জিমেইল অর্থাৎ ইনবক্স, আউটবক্স, সেন্ট মেইল, ড্রাফ্টস, ক্যালেন্ডার, ডকস, স্প্রেডশিট ইত্যাদি দেখতে চাইলে বা সম্পাদনা করতে চাইলে ওপরে বাম পাশে Menu–এ ক্লিক করুন। কারও কাছে ই-মেইল পাঠাতে হলে Compose আইকনে ক্লিক করে পাঠাতে পারবেন।
Compose-এ ক্লিক করে মেইলটি লিখে Send-এ ক্লিক করলে আপনার ই-মেইলটি যাওয়ার জন্য রেডি হয়ে আউটবক্সে থেকে যাবে। যখনই আপনার ব্রাউজার ইন্টারনেট সংযোগ পাবে সঙ্গে সঙ্গে আপনার মেইলটি চলে যাবে।
Read More »

ক্রোম ব্রাউজার সমস্যা করলে

 জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার গুগল ক্রোম কখনো-সখনো কিছু যন্ত্রে বা উইন্ডোজে চলতে গিয়ে হুট করেই সমস্যা তৈরি করতে পারে। এমন কিছু সমস্যার সমাধান দেওয়া হলো।
ক্রোম ধীরে চললে: কখনো গুগল ক্রোম ব্রাউজার ধীরে চললে হার্ডওয়্যার এক্সিলেরেশান ফিচারকে নিষ্ক্রিয় করে দিলে গতি বাড়ানো যাবে। এ জন্য অমনিবক্সে (অ্যাড্রেসবার) chrome://settings লিখে এন্টার করলে সেটিংসে খুলে যাবে। এবার Show advanced settings এ ক্লিক করে System এর অধীনে থাকা Use hardware acceleration when available এর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ক্রোমকে পুনরায় চালু করে নিন।
ফন্টে সমস্যা হলে: কখনো ক্রোমে ওয়েবসাইট দেখতে গিয়ে ফন্ট এলোমেলো দেখা গেলে ফ্লাগস থেকে ডিরেক্ট রাইট ফ্লাগকে নিষ্ক্রিয় করে দিতে হবে। এ জন্য অমনিবক্সে chrome://flags লিখে এন্টার চাপুন। CTRL + F চাপলে এই পাতাতে ফ্লাগস খোঁজার জন্য সার্চ বক্স আসবে, তাতে Disable DirectWrite লিখুন। এবার Disable DirectWrite খুঁজে নিয়ে Enable করে দিন।
Read More »

পেনড্রাইভে লুকানো ফাইল উদ্ধার / Recover Hiden File From Pendrive

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com


পেননড্রাইভে করে দরকারি ফাইল নিয়ে কোথাও প্রিন্ট করতে গেলে অনেক সময় সমস্যায় পড়ে যান অনেকেই। নিজের কম্পিউটার থেকে কিছু প্রিন্ট করতে নিয়ে গিয়ে অন্য কোনো কম্পিউটারে সেটি খুললে অনেক সময় ফাইল খুঁজে পাওয়া যায় না। বিশেষ করে অন্য কম্পিউটারে পেনড্রাইভ লাগানোর পর পেনড্রাইভ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে এমন সমস্যা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে সবার আগে পেনড্রাইভটি নিয়ে ভালো কোনো কম্পিউটারে (যে কম্পিউটারে সর্বশেষ হালনাগাদ করা অ্যান্টিভাইরাস আছে) স্ক্যান করবেন।
স্ক্যান করার সময় দেখা যাবে অনেক ভাইরাস ধরা পড়ছে এবং অ্যান্টিভাইরাস সেগুলোকে মুছে ফেলেছে। তবে বিপদ হয় যখন দেখা যায় স্ক্যান শেষে পেনড্রাইভ ফাঁকা। এ ক্ষেত্রে পেনড্রাইভে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গেলে দেখা যায়, পেনড্রাইভে কিছু ডেটা আছে। অর্থাৎ পেনড্রাইভে কিছু ফাইল রয়ে গেছে। এ লুকোনো (হিডেন) ফাইলগুলো দেখার জন্য My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives-এ ঠিক চিহ্ন দিয়ে ok-তে ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে সেটির yes-এ ক্লিক করুন। এখন My Computer-এর মেন্যুবারের Tools থেকে Folder options সিলেক্ট করে View-তে ক্লিক করুন। Show hidden files and folders-এ টিক চিহ্ন দিন এবং Hide extensions ও Hide protected বক্স থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। এখন দেখবেন পেনড্রাইভে আপনার ফাইল, ফোল্ডারগুলো হিডেন অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। এ ফাইলগুলো নষ্ট হয়নি। 
Read More »

হার্ডডিস্কে জিমেইল ব্যাকআপ

 হার্ডডিস্কে জিমেইল ব্যাকআপ



ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্য জিমেইল ইনবক্স ও সেন্ট আইটেমের মেইলগুলোর ব্যাক-আপ কম্পিউটারে ডাউনলোড এবং সংরক্ষণ করে রাখা যায়। এ জন্য কম্পিউটারে জিমেইল ব্যাক-আপ নামের একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করে নিতে হবে। www.gmail-backup.com -এর মেনু বারের Download -এ ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যাবে। 
Or    Gmail Backup software  সফটওয়্যারটি প্রথমে কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিতে হবে। পরে এটি চালু করে জিমেইলের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড লিখতে হবে। এখানেই ব্যাকআপের স্থান, কোন সময়কালের ডেটা ব্যাকআপ নিতে চান তাও নির্দিষ্ট করা যাবে। এবার সর্বশেষ ইধপশঁঢ় বোতামে ক্লিক করুন। এবার নির্দিষ্ট ড্রাইভে ব্যাকআপ সংরক্ষণ হতে থাকবে। মেইলের ইনবক্সে থাকা ফাইলগুলোর ওপর নির্ভর করে ব্যাকআপ ডাউনলোড সম্পূর্ণ হবে। ব্যাকআপ সম্পূর্ণ হলে সফটওয়্যারটি নোটিফিকেশন দেবে। এবার নির্দিষ্ট ড্রাইভে গেলে জিমেইলের ব্যাকআপ ফাইলটি দেখতে পাবেন। একে ইচ্ছামতো ড্রাইভে নিয়ে সংরক্ষণ করে রাখুন। মেইল ব্যাক-আপ ফোল্ডারটিতে একেকটি মেইল আউটলুক এক্সপ্রেস মেইল ফরম্যাটে দেখাবে। চাইলে কম্পিউটারে এ ফরম্যাটের মেইলগুলো যেমন পড়তে পারবেন, তেমনি এখান থেকে অ্যাটাচমেন্ট ফাইলগুলোও আলাদা করে নিতে পারবেন।   ব্যাকআপ রিস্টোর কম্পিউটারে ব্যাকআপ সেভ করে রাখার পাশাপাশি চাইলে ইমেইলে এ ব্যাকআপ রিস্টোরও করতে পারবেন। এ জন্য প্রথমে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন। এবার ব্যাকআপ থাকা ফোল্ডারটি নির্দিষ্ট করে দিয়ে মেইল ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড লিখুন। এরপর restore বোতামে ক্লিক করুন। ব্যাকআপটি মেইলে আপলোড হয়ে যাবে। 
Read More »

৭৫০+ বাংলা ফন্ট কালেকশন এবং বিজয় ২০১২ ফ্রি তে ডাউনলোড করুন ।

IT জ্ঞান আহরণের জন্য আপনি নিয়মিত Visit করুন http://www.itknowledgeschool.blogspot.com









Read More »

Badiuzzaman ( Rubel )